বাংলা

প্রেসিডেন্ট সি’র বিশ্ব নিরাপত্তা প্রস্তাব ও তার প্রভাব

CMGPublished: 2024-04-24 17:49:20
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

কুয়াশা থেকে বেরিয়ে আসতে এবং আলোর দিকে এগিয়ে যেতে চাইলে সবচেয়ে শক্তিশালী এবং কার্যকর উপায় হল একসাথে কাজ করা। ২০২২ সালের ২১ এপ্রিল, বোয়াও এশিয়া ফোরামের বার্ষিক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বিশ্ব নিরাপত্তা প্রস্তাব উত্থাপন করেন।

প্রেসিডেন্ট সি তাঁর ভাষণে ঐক্যের কথা বলেন, আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির সাথে আমাদের চেতনাবোধকে গভীরভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে এবং খাপ খাইয়ে নেওয়ার কথা বলেন। বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী ও অপ্রচলিত নিরাপত্তা ঝুঁকির চ্যালেঞ্জের বিরুদ্ধে জয়লাভের মানসিকতার নিয়ে সাড়া দিতে হবে এবং একত্রে কাজ করতে হবে বলেও অভিমত ব্যক্ত করেন চীনের প্রেসিডেন্ট।

গত দু’বছরে, বৈশ্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি ক্রমাগত অশান্ত এবং বিশৃঙ্খল হয়েছে। বিপরীতে চীন মানবাজিতর অভিন্ন স্বার্থের সমাজ গড়ে তোলার ধারণা লালন করে বিশ্ব নিরাপত্তা প্রস্তাব বাস্তবায়ন করে আসছে। সক্রিয়ভাবে আঞ্চলিক জটিল সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করে, বিশ্ব শান্তি রক্ষার জন্য দায়িত্ব পালন করে, ঐক্য ও সহযোগিতার মাধ্যমে সাধারণ নিরাপত্তা অন্বেষণ করে এবং অন্যদের সাথে কাজ করে। অন্য দেশের সঙ্গে স্থায়ী শান্তি ও সর্বজনীন নিরাপত্তার সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলতে সহযোগিতা করে।

জাতিসংঘের সাবেক মহাসবিচ বান কি মুন বলেছেন, মানবজাতির ভাগ্য ও ভবিষ্যৎ বিবেচনা করে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এ প্রস্তাব উত্থাপন করেন, যা বিশ্বের নিরাপত্তা রক্ষা ও বাস্তবায়নের জন্য একটি কেন্দ্রীয় ধারণা, সুস্পষ্ট লক্ষ্য ও বাস্তব উপায় দেখিয়েছে।

মালয়েশিয়ান প্যাসিফিক রিসার্চ সেন্টারের চিফ কনসালট্যান্ট উ ইশান বলেছেন: “আজ, দুই বছর পিছনে ফিরে তাকালে, বিশ্ব নিরাপত্তা প্রস্তাবের দূরদৃষ্টি এবং যুগ সৃষ্টিকারী তাত্পর্য উপলব্ধি করা যায়।”

123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn