চীনের নিম্ন-উচ্চতার আকাশ অর্থনীতির পালে হাওয়া
ইয়োইয়োর বিষয়টি একমাত্র নমুনা নয়। জু ইরান মনে করেন, প্যারাগ্লাইডার ‘চাপ কমায় এবং প্রশান্তি’ আনে। কতগুলো ‘পদোন্নতি’র মধ্য দিয়ে এখন তিনি ‘উড্ডয়ন পরিচালনার যোগ্যতা অর্জন করেছেন। ভালোবাসার কারণে চালকবিহীন খাতে প্রবেশ করা ইয়াং লিয়াং জানান, তিনি আকাশ থেকে কীটনাশক স্প্রে, প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন খাতে তিনি সুযোগ খুঁজে বের করেছেন। ভবিষ্যতে তিনি এ খাতের আরও গভীরে যাবেন।
পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, শিল্প, কৃষি ও পরিষেবাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিম্ন-উচ্চতার আকাশ অর্থনীতি সাধারণের জন্য কর্মসংস্থান সুযোগ ও লাভ বয়ে আনার পাশাপাশি নতুন বাণিজ্যিক কার্যক্রম লালন করছে। যেমন সম্প্রতি অনেক গাড়িনির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘উড়তে সক্ষম গাড়ি’ নির্মাণের পরিকল্পনা তুলে ধরেছে। শিল্পখাতসংশ্লিষ্টরা মনে করেন, এটি নিম্ন-উচ্চতার ‘ঐতিহ্যবাহী খাতে’র জন্য সুযোগ বয়ে আনবে। সাধারণ বিমান চলাচল প্রতিষ্ঠান ‘উড্ডয়ন ড্রাইভিং স্কুল’ পরিচালনা করে উড্ডয়ন শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা প্রশিক্ষণ ও উড্ডয়ন ট্রাস্টিশিপসহ বিভিন্ন পরিষেবা সরবরাহ করতে পারবে।
নিম্ন-উচ্চতার আকাশ অর্থনীতির উদ্ভাবনী মাত্রা আরও শক্তিশালী হবার সঙ্গে সঙ্গে যোগ্যতা অ্যাক্সেস, শারীরিক ফাংশন, পেশাগত দক্ষতা, দৃশ্য রেফারেন্স এবং জরুরি প্রতিক্রিয়া অনুশীলনকারী ও খেলোয়াড়দের জন্য আরও শক্তিশালী চ্যালেঞ্জ, উদ্দীপনা ও অভিজ্ঞতা ডেকে আনবে।