বাংলা

চীনের নিম্ন-উচ্চতার আকাশ অর্থনীতির পালে হাওয়া

CMGPublished: 2024-04-01 10:11:16
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

বিমান চালিয়ে এক শহর থেকে আরেক শহরে গিয়ে সুস্বাদু খাবার খুঁজে বের করা, নিজের নাম ও ছবি দিয়ে বিমান সাজানো, প্রশিক্ষক হয়ে অন্যদের স্বপ্ন ধরতে সাহায্য করা... সম্প্রতি সাধারণ বিমানচালক ইয়োইয়ো ছোংছিংয়ে তাঁর গল্প ভাগাভাগি করেছেন। তিনি জানান, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নিম্ন-উচ্চতার আকাশ অর্থনীতির পালে হাওয়া লেগেছে; জনসাধারণের জন্য নতুন চাকরি সুযোগ আসছে।

জানা গেছে, নিম্ন-উচ্চতার আকাশ অর্থনীতি হলো মানববাহী, মালবাহী ও অন্যান্য মাল্টি-সিন স্বল্প-উচ্চতা ফ্লাইট কার্যকলাপের সঙ্গে সম্পর্কিত ক্ষেত্রের সমন্বিত উন্নয়নের বহুমুখী অর্থনৈতিক রূপ। ২০২৪ সালের সরকারি বিবরণীতে চীনের বেশ কয়েক প্রদেশ নিম্ন-উচ্চতার আকাশ অর্থনীতির কথা উল্লেখ করেছে।

ইয়োইয়ো বলেন, “আগে মনে হতো উড্ডয়ন খুব উত্তেজনাপূর্ণ। কিন্তু এখন মনে হয়, এটি জীবনের খুব কাছের কিছু।” ‘প্রথমবারের মতো উড্ডয়ন’ করার পর নিম্ন-উচ্চতার আকাশ উড্ডয়নকে ভালোবাসতে শুরু করেন তিনি। সাধারণ বিমান চলাচলের লাইসেন্স অর্জন করার পাশাপাশি সাধারণ বিমান চলাচলের ফ্লাইট প্রশিক্ষকের যোগ্যতা অর্জন করে ‘পেশাদার প্রশিক্ষক’ হন।

তিনি বলেন, সাধারণ বিমান চলাচলের লাইসেন্সের জন্য বয়সসীমা ১৭ থেকে ৭০ বছর। সম্প্রতি তাঁর সাহায্যে ৬৭ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থী লাইসেন্স পেয়েছেন। মডেলভেদে খরচও ভিন্ন হয়।

ইয়োইয়ো বলেন, “এটা যদিও খুব সস্তা নয়, আবার কল্পনার মতো দামীও নয়। যেমন, ছোংছিংয়ের একটি সাধারণ বিমান চলাচল প্রতিষ্ঠান ৮৮ হাজার ইউয়ানে পাস করিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। ‘ওয়ান-স্টপ সেবা প্রদান করার পর আর কোনও খরচ হয় না।”

কেউ কেউ বলে, নিম্ন-উচ্চতার আকাশ উড্ডয়ন মানে টাকা উড়ানো বা খেলা, কিন্তু আসলে এটা নয়। বহু বছরের অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ একটি বিমান চলাচল প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীল ব্যক্তি মা শিয়াংমিং বলেন, ইয়োইয়ো শেখান এবং শ্রেষ্ঠত্বের সঙ্গে শেখান, ব্যয়ও খারাপ না। এটি পুরোপুরিভাবে নিম্ন-উচ্চতার আকাশ অর্থনীতি অনুশীলনকারীদের উন্নয়ন পথ হতে পারে।

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn