বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রকল্পে চীনা-মালয়েশীয় নির্মাতার গল্প
মালয়েশীয় সমাজকর্মী শি ইশিয়ান তথ্য প্রকৌশলী। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে প্রকল্পে যোগ দেওয়ার পর থেকে প্রকৌশল যন্ত্রপাতি এবং ‘বুদ্ধিমান’ প্রশাসনিক প্ল্যাটফর্ম-এ কাজ করছেন।
তার চোখে চীনা প্রশাসকদের নৈপুণ্যের অংশগুলো পরস্পর সম্পর্কযুক্ত। তারা বৈচিত্র্যময় স্টাইলের প্রকল্পে যোগ দেন এবং কঠোর পরিশ্রমীও।
এক বছরে শি ইশিয়ানের ভূমিকার বিস্তৃতি অষ্টম বিভাগের প্রকৌশলী এবং মালয়েশিয়ার সুপারভাইজর থেকে ছাড়িয়ে গেছে। তিনি এখন বিভিন্ন সরকারি এজেন্সি, উদ্যোক্তা এবং পরিবেশ ও জলসেচসহ বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগের ‘সেতু’তে পরিণত হয়েছেন। যোগাযোগ ও সমন্বয় কাজ তার অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করছে। ভবিষ্যতে আরও বেশি প্রযুক্তি শিখে আরো মসৃণভাবে বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগের প্রত্যাশা করেন তিনি।
জানা গেছে, ২০২৩ সালে ইসিআরএল প্রকল্পে দেশি-বিদেশি কর্মীর সংখ্যা ছিল ২০ হাজারের বেশি। এর মধ্যে বিদেশি কর্মীর সংখ্যা ১৮ হাজারের বেশি। এ ছাড়া প্রায় ২ হাজার মালয়েশীয় প্রতিষ্ঠান প্রকল্পের নির্মাণে অংশ নেয়।
সুঙ্গাই দুআ নিউ ভিলেজ-২ সুড়ঙ্গ নির্মাণকাজ নিরাপদ ও মসৃণভাবেই চালু হয়েছে। গ্র্যান্ড পায়া স্টেশনের সাইট অপারেশন নির্মাণও শুরু হয়েছে এবং তৃতীয় বিভাগের ৫৪ নম্বর সেতুর কনটিনিউয়াস বিমের কাজও চলছে।
খাং ফুশেং বলেন, আমরা মূল উদ্দেশ্য ও মিশনটাকে মাথায় রেখে, মালয়েশীয় সহকর্মীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশটির জন্য পূর্ব ও পশ্চিম উপকূল সংযুক্ত করা ‘স্থল সেতু’ নির্মাণ করবো।
প্রেমা/ফয়সল