তেল মজুদ ও পরিবহনে বাংলাদেশকে সহায়তা করছে চীনা প্রতিষ্ঠান
প্রকল্প তত্ত্বাবধান কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি বুলেন্ট ডেমিরদামাল জানান, মৌসুমি বৃষ্টিপাত, সমুদ্রের পরিবেশসহ বিভিন্ন উপাদানের প্রভাবে প্রকল্পটি খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। কিন্তু চীনা প্রতিষ্ঠান সবসময় উচ্চ কার্যকারিতায় সমস্যার সমাধান করতে পারে।
জানা গেছে, বর্তমানে প্রকল্পটি কার্যক্রম শুরু করার মতো অবস্থায় রয়েছে। কার্যক্রম শুরু হলে এটা বাংলাদেশের নতুন জ্বালানি ধমনীতে পরিণত হবে এবং দেশের জ্বালানি সংকট প্রশমিত করবে। ধারণা করা হচ্ছে, এ পাইপলাইনের কারণে তেল পরিবহন খাতে বছরে প্রায় ১২ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার সাশ্রয় হবে। প্রকল্প বাস্তবায়নকালে ৪ হাজার ব্যক্তির জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়, যাদের মধ্যে ৮৫ শতাংশ স্থানীয় কর্মী।
বাঙ্গালী কর্মী সুমন চীনে লেখাপড়া করেছেন। স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর তিনি এ প্রকল্পে যোগ দেন। নিজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে তিনি বলেন, “আমি অনেক নতুন দক্ষতা অর্জন করেছি। এখানকার কাজ খুবই মূল্যবান। আমার ভবিষ্যত উন্নয়নের ক্ষেত্রে এটা অনেক কাজে লাগবে।”