চীনের সবচেয়ে সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশের শহরে ভ্রমণ
একই সঙ্গে ইয়াং শুও জেলাটি গত শতাব্দীর ৬০-এর দশকের এক পুরানো চিনি কারখানার ভিত্তিতে একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যময় হোটেলে পরিণত হয়। যা অনেক পর্যটক আকর্ষণ করেছে। হোটেলের ভিতরে আগের চিনি কারখানার সব কিছু সংরক্ষিত হতো।
হোটেলের ম্যানেজার ছুই ইং বলেন, কুই লিন শহরকে বিশ্বের শীর্ষ পর্যায়ের পর্যটন শহর হিসেবে উন্নত করতে আমরা চেষ্টা করছি। হোটেল নির্মাণের সময় আমরা আগের পুরাকীর্তিগুলো সংরক্ষণ করেছি।
কুই লিন শহরের সিপিসি’র শাখা সম্পাদক চৌ চিয়া বিন বলেন, কুই লিন পরিদর্শনের সময় সি চিন পিং বলেছিলেন, জনগণকেন্দ্রিক চিন্তাধারা অনুযায়ী আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন শহর গড়ে তুলতে হবে। কুইলিন বিশ্বের দৃষ্টিভঙ্গি, চীনের বৈশিষ্ট্য, কুয়াংসি’র রীতিনীতি, কুই লিনের স্টাইল অনুযায়ী শহরের পর্যটন শিল্প উন্নত হচ্ছে। উন্নয়নের লক্ষ্য হল ২০২৫ সালের মধ্যে কুই লিন শহর আন্তর্জাতিক প্রাকৃতিক পর্যটনের অন্যতম গন্তব্যস্থল হবে এবং ২০৩০ সালে আন্তর্জাতিক উচ্চ মানের পর্যটন স্থান হিসেবে তৈরি করতে হবে।
প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বলেছিলেন, কুই লিনের প্রাকৃতিক দৃশ্য চীনের সেরা। যা চীনা জাতিকে দেওয়া এক প্রকৃতির মূল্যবান সম্পদ। একে নিশ্চয় ভালোভাবে রক্ষা করতে হবে। বর্তমানে কুই লিন শহরে প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণের পাশাপাশি সংস্কৃতি ও পর্যটন শিল্প উন্নত হচ্ছে। ‘সবুজ পাহাড় ও পরিচ্ছন্ন পানি হল সোনার পাহাড় রূপার পাহাড়’ চেতনার প্রতিফলন।