আকাশ ছুঁতে চাই ৯৯
এমনই এক সেনা সদস্য চীনা নৌবাহিনীর সৈনিক ইয়ান লিং। চীনা কমিউনিস্ট পার্টির ২০তম জাতীয় কংগ্রেসে ডেলিগেট হিসেবে ছিলেন তিনি।
১১ বছরের সামরিক জীবনে তিনি অসীম সাহস ও শক্তিশালী চিন্তার পরিচয় দিয়েছেন। বিশেষ করে যুদ্ধের জ্ঞান ও দক্ষতা এবং বিভিন্ন রকমের যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহারে তার পারদর্শীতা রয়েছে।
পুরুষ সেনাদের মতোই সাঁতার, সম্মুখ যুদ্ধ, গেরিলা যুদ্ধ এবং বোমা বিস্ফোরণের মতো কঠিন প্রশিক্ষণ নিয়েছেন ইয়ান। মেরিন কর্পসের কমান্ডার চি ছিং জানান, নারী সদস্য হিসেবে পুরুষদের চেয়ে কোন অংশে পিছিয়ে নেই ইয়ান লিং। চলতি বছর রাজধানী বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত সিপিসি’র ২০তম জাতীয় কংগ্রেসে অংশ নেন বিভিন্ন পর্যায়ের মোট ২ হাজার ২৯৬ জন সদস্য। এদেরই একজন ছিরেন ইয়ান।
নৌ-সেনা ইয়ান লিং বলেন, “যখন প্রথম বাহিনীতে যোগ দেই, অনেক পুরুষ সেনা আমার সম্পর্কে বলেছে, মেয়েদের কেবল সুন্দর মুখের সৌন্দর্য্যই আছে। তখন খুব বিব্রত বোধ করতাম আর মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমিও দেখিয়ে দেবো যে নারীরাও সত্যিকারের সেনা হতে পারে।“>>
ইয়ান লিং প্রমাণ করেছেন যে, আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে এগিয়ে গেলে নারী পুরুষ সকলের পক্ষেই যে কোন যুদ্ধ জয় করা সম্ভব।
এক অসামান্য ভালোবাসার গল্প
ভালোবাসার কথা নিয়ে অনেক গল্প, উপন্যাস, চলচ্চিত্র, নাটক রয়েছে। কিন্তু বাস্তব জীবনে এমন ভালোবাসার গল্প খুব কমই শোনা যায়। বাস্তব জীবনের এক ভালোবাসার গল্প সম্প্রতি চীনের বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোড়ন তুলেছে। চলুন শোনা যাক ভালোবাসার এই চমৎকার গল্প।
চীনের দুইজন প্রবীণ নারী পুরুষ ৭০ বছর বিচ্ছেদের পর তাদের ভালোবাসাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন।
সু কুইচেন এবং সাও চেনওয়েই ছিরেন কিশোরবেলার বন্ধু। দুজনেরই জন্ম ১৯২৬ সালে।কিশোরী সু এবং কিশোর সাওয়ের পরষ্পরের সঙ্গে দেখা হয় ষোল বছর বয়সে। দুজনের বাবা ছিলেন ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তারা দুজন ১৯৩৭ সালে শাংতুং প্রদেশের ওয়েইহাই শহরে একটি ফটো স্টুডিও খোলেন।
ক্যাপশন: যৌবনে সাও চেনওয়েই
ক্যাপশন: যৌবনে সু কুইচেন