বাংলা

আকাশ ছুঁতে চাই ৮৭

CMGPublished: 2022-08-18 17:28:47
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

পাইনং কাউন্টির জ্যেষ্ঠ্য কারু শিল্পী গোকি। তিব্বতি পাথর খোদাই শিল্পীর চতুর্থ প্রজন্মের উত্তরাধিকারী তিনি। মেয়ে নাইড্রনসহ অন্যান্য তরুণদের কারুশিল্প শেখার অনুপ্রেরণা তিনি। তার মেয়ে নাইড্রন, এই বছর পূর্ব চীনের চিয়াংসু প্রদেশের লিয়ানয়ুনকং টেকনিক্যাল কলেজ থেকে স্নাতক পাশ করার পর পাইনং এ ফিরে আসেন, পরিকল্পনা করেন বাবার কাজের আরো প্রসার ঘটানোর। তিনি বলেন, ‘আমি আমার বাবার প্রশংসা করি। কারণ আমার পিতামহের ছেলেদের মধ্যে তিনিই একমাত্র যিনি এই শিল্প শেখার জন্য জোর দেন। আমি তাকে নিয়ে খুব গর্বিত। আমি আমার বাবাকে পাথর খোদাই শিল্পের প্রচারে সাহায্য করতে ফিরে এসেছি যাতে তিনি খোদাইতে মনোনিবেশ করতে পারেন।’

এরই মধ্যে তিব্বতের ঐতিহ্যবাহী পাথরের কাজগুলো চিয়াংসু ও বেইজিং-এর বাজার ধরেছে। তাদের প্রত্যাশা, আধুনিক সমাজের কাছে ঐতিহ্যবাহী এসব পণ্য পৌছে দিয়ে একদিকে যেমন সংরক্ষণ করা যাবে সংস্কৃতি, অন্যদিকে তৈরি হবে কর্মসংস্থানের।

পুরনো বইকে নতুন আলোয় আনছেন হু খ্য

সুপ্রাচীন চীনা সভ্যতার একটি সমৃদ্ধ অংশ হলো তার সাহিত্য। ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে নতুন করে সামনে আনতে হলে দরকার পুরনো বইগুলোর পাঠ সহজ করা। এই কাজটি করছেন একজন বইপ্রেমী নারী। তার কথা শুনবো প্রতিবেদনে।

ছোটবেলা থেকেই বইয়ের জগতে থাকতে ভালোবাসেন বেইজিংয়ের বাসিন্দা হু খ্য। গত একদশকের বেশি সময় ধরে তিনি তার বই পড়ার শখকে কাজে লাগিয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ করে চলেছেন। তিনি চীনের প্রাচীন বইগুলোকে বর্তমানের পাঠ উপযোগী করে তুলে দিচ্ছেন পাঠকের হাতে।

চীনের সবচেয়ে পুরনো প্রকাশনীগুলোর অন্যতম হলো চুংওয়া বুক কোম্পানি। এখানকার একজন এডিটোরিয়াল কর্মী হলেন ৩৫ বছর বয়সী হু খ্য। তিনি এবং তার সহকর্মীরা প্রাচীন পান্ডুলিপিগুলোকে বর্তমানের জন্য পাঠপোযোগী করে তোলেন। অনেক প্রাচীন বই হাতে লেখা অবস্থাতেই রয়েছে। এর লিপিও প্রাচীন রীতিতে লেখা। সেগুলোতে যতিচিহ্ন এবং সহজবোধ্য চিহ্নগুলো নেই। সেই লেখাগুলোকে আধুনিক পাঠকের সামনে সহজবোধ্যভাবে উপস্থিত করার কঠিন দায়িত্ব পালন করেন হু খ্য এবং তার দল।

首页上一页123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn