বাংলা

আকাশ ছুঁতে চাই ২৫-China Radio International

criPublished: 2021-06-10 18:51:52
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

কিছু বাধ্যতামূলক নিয়ম প্রবর্তন এবং বাস্তবায়নের মাধ্যমে নারীর অগ্রযাত্রাকে সহজ ও ত্বরান্বিত করা সম্ভব। তবেই জাতীয় বাজেটকে নারীবান্ধব বাজেট কিংবা জেন্ডার সহনশীল বাজেট বলা যাবে বলেও মত প্রকাশ করেন বিশেষজ্ঞরা।

সুপ্রিয় শ্রোতা এখন আমরা জাতীয় বাজেটে নারীর অংশগ্রহণ বিষয়ে শুনবো বিশেষজ্ঞের মতামত। এ প্রসঙ্গে আমাদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. রুমানা হক। আমাদের অনুষ্ঠানে তাঁকে স্বাগত জানাই।

সাক্ষাৎকার

নারীবান্ধব বাজেটের জন্য চাই সকল স্তরের সহযোগিতা: ড. রুমানা হক

ড.রুমানা হক

বাংলাদেশের জাতীয় বাজেট প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. রুমানা হক বলেন, বাজেটকে নারী বান্ধব করার খুবই প্রয়োজন, কারণ দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠি নারী। নারীর উন্নয়ন ছাড়া দেশের উন্নয়ন অসম্ভব। এদেশে প্রান্তিক ও দরিদ্র জনগোষ্ঠির মধ্যে নারীর সংখ্যা বেশি। নারীকে তাই সম্পদে সমান প্রবেশাধিকার দিতে হবে। নারী যেহেতু পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠি তাই তাদেরকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সরকারি, বেসরকারি ও সেবাসংস্থাগুলোকে সমন্বিত ভাবে কাজ করতে হবে। নারীকে সামাজিকভাবে নিরাপত্তা ও অধিক সুবিধা দিতে হবে। এবার নারী উদ্যোক্তাদের যে প্রণোদনা দেয়া হয়েছে তা ইতিবাচক বলে উল্লেখ করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘নারীর অগ্রযাত্রা শুরু করতে হবে পরিবার থেকে। পারিবারিক সম্পত্তিতে নারীর সমঅধিকার প্রয়োজন। এরপর সমাজে ও রাষ্ট্রেও নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য দূর করতে হবে।’ বাজেটের যথাযথ বাস্তবায়ন দরকার সবচেয়ে বেশি। কারণ নাররি প্রতি যে সুবিধাগুলো দেয়া হচ্ছে বাস্তবে সেগুলো নারী পাচ্ছে কিনা সেটা মনিটরিং দরকার। নারীর স্বাস্থ্যখাতেও আরও বেশি বরাদ্দ প্রয়োজন। তিনি মনে করেন, সমাজের ও রাষ্ট্রের সকল স্তরের সহযোগিতা, সমন্বয় এবং আন্তরিকতার মাধ্যমেই নারীবান্ধব বাজেটের বাস্তবায়ন সম্ভব ।

首页上一页1234全文 4 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn