‘বিজনেস টাইম’ পর্ব- ৩৬
তবে বাংলাদেশের ব্যাপক সম্ভাবনাময় রপ্তানিযোগ্য পণ্য পর্যাপ্ত থাকা সত্ত্বেও শুধুমাত্র যোগাযোগ সংক্রান্ত বাধা, তথ্য ঘাটতি এবং চীনের বিশাল ভোক্তাগোষ্ঠীর চাহিদার বিষয়টি যাচাই না করে পণ্য রপ্তানি করার কারণে বাড়ছে না বাণিজ্য বলে জানালেন অর্থনীতিবিদ ড. মাহফুজ কবীর।
বাংলাদেশে এফডিআই বা সরাসরি বিনিয়োগের মাধ্যমে পণ্য উৎপাদন করে সেই পণ্যই চীনে রপ্তানি করা যেতে পারে বলেও জানান এই বিশেষজ্ঞ।
অর্থনীতিবিদ ড. মাহফুজ কবীর বলেন,
তবে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, চীনের বাজারে বড় আকারে প্রবেশ করত হলে চীনে যেসব পণ্যের চাহিদা রয়েছে তা রপ্তানির উদ্যোগ নিতে হবে। রপ্তানি পণ্যে আনতে হবে বৈচিত্র্য।
এছাড়া সম্প্রতি চীনের সঙ্গে সরাসরি শিপিং লাইনও শুরু হয়েছে। এতে পণ্য পরিবহনে সময় ও ব্যয় কমেছে। ফলে চীনের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের প্রবেশের পথটাও রয়েছে মসৃণ।
২০২০ সালে ৯৭ শতাংশ এবং ২০২২ সালে ৯৮ শতাংশ বাংলাদেশি পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয় চীন। যার মধ্যে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসহ ৩৮৩টি নতুন পণ্য ছিল। এবার আরও দুই শতাংশ বাড়িয়ে শতভাগ পণ্যে এই সুবিধা দেবে চীন।
প্রতিবেদন: শুভ আনোয়ার
সম্পাদনা: শাহানশাহ রাসেল
প্রযোজনা ও উপস্থাপনা: শাহানশাহ রাসেল
অডিও সম্পাদনা: নাজমুল হক রাইয়ান
সার্বিক তত্ত্বাবধান: ইউ কুয়াং ইউয়ে আনন্দী