‘চলতি বাণিজ্য’
আগের দশকগুলোতে চীন প্রচুর পণ্য উৎপাদন করতো এবং রফতানি করতো উল্লেখ করে মাইকেল হার্ট বলেন, এখন চীন বিপুল সংখ্যক পণ্য আমদানিও করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি পণ্য থেকে শুরু করে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পণ্য চীন আমদানি করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আগামীতে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি পণ্যের একটি বড় বাজার হবে যুক্তরাষ্ট্র। এই মার্কিন ব্যবসায়ী নেতা বলছেন, দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কেও প্রভাব ফেলবে বাণিজ্যিক সম্পর্ক।
“পুরো বিশ্বেই চীন-মার্কিন সম্পর্কের গুরুত্ব অনেক। আমাদের চিন্তার জায়গা থেকে অবশ্যই একটা মৌলিক ও সামঞ্জস্যপূর্ণ অংশ হলো ব্যবসা। কাজেই চীন-মার্কিন সহযোগিতার একটা বড় অংশ জুড়ে আছে ব্যবসা, ভবিষ্যতেও থাকবে। ২০২২ সালের শেষে রাজনৈতিক বিষয়ের বাইরেও বাণিজ্যিকখাতে একটা ভালো উন্নতি দেখা যায়। বিশেষ করে প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং ও প্রেসিডেন্ট বাইডেন ইন্দোনেশিয়ার বালিতে যে বৈঠক করেছেন, এটা বেশ ইতিবাচক বিষয়। আমার মনে হয় এই সম্পর্কের উপর ভিত্তি করে আমাদের এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।“
অর্থনীতির একজন পেশাদার বিশ্লেষক ইকোনমিক অ্যান্ড বিজনেস পলিসি ফর মেয়র অব লন্ডনের সাবেক পরিচালক জন রস। এক সাক্ষাৎকারে বলেন, চলতি ২০২৩ সালে চীনের সামগ্রিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করবে অভ্যন্তরীণ খাতের প্রবৃদ্ধি। তার পরামর্শ, দীর্ঘ মেয়াদী সুফল পেতে হলে চীনের বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।
জন রস, সাবেক পরিচালক, ইকোনমিক অ্যান্ড বিজনেস পলিসি ফর মেয়র অব লন্ডন