বাংলাদেশের মানব সম্পদ উন্নয়নে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করবে চীন
“এসব প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আমরা বাস্তবিক অভিজ্ঞতা বিনিময়ের একটা সুযোগ পেয়েছি। একটা বিষয় বই থেকে জানা, গাইডলাইনের মাধ্যমে জানা আর বাস্তবিক অভিজ্ঞতার মাধ্যমে মধ্যে যে পার্থক্যটা আছে সেই জায়গা থেকে জানার জায়গাটা অনেক ভালো ছিলো। যেমন ডেঙ্গু-ম্যালেরিয়া এই ধরনের রোগগুলো কিন্তু বাংলাদেশেও আছে। এই ডেঙ্গু নিয়ে কিন্তু আমাদের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। চীনেও একই রকম ঘটনা আছে। চীন কীভাবে ডেঙ্গু প্রতিরোধে যুদ্ধ করছে, কীভাবে ম্যালেরিয়া নিরাময়ে নীতি প্রণয়ন করেছে, সেই বিষয়গুলো প্রশিক্ষণে ছিলো যেটা আমার কাছে খুব কার্যকর মনে হয়েছে।“
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওশানোগ্রাফি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাইদুল ইসলাম জানান, সমুদ্র সম্পদ আহরণে অনেক এগিয়ে থাকা চীনের প্রযুক্তিগত সক্ষমতার কথা।
মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম সরকার, সহকারী অধ্যাপক, ওশানোগ্রাফি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
“চীন সমুদ্র অর্থনীতি ও সমুদ্র সম্পদ আহরণে প্রযুক্তি ব্যবহার করে। কেবল তাই নয়, তারা এই ক্ষেত্রে অনেক দূর অগ্রসর হয়েছে। তাদের সহযোগিতা পেলে বাংলাদেশ সমুদ্র সম্পদ আহরণ ও গবেষণায় অনেক সফলতা পাবে বলে আমার বিশ্বাস।“
বিশ্বে চা উৎপাদনে এক নম্বরে থাকা চীনের অভিজ্ঞতা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কীভাবে কাজে লাগানো যায় তা ব্যাখ্যা করে বলেন বাংলাদেশ চা বোর্ডের কর্মকর্তা আফরিদা ইয়াসমীন।
আফরিদা ইয়াসমীন, পরিসংখ্যান কর্মকর্তা, বাংলাদেশ চা বোর্ড