৮ম বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী সেতু: যোগাযোগের নতুন মাত্রা
এর প্রভাবও পড়তে শুরু করেছে এসব এলাকায়। স্থানীয়রা বলছেন, সেতু নির্মাণের পর এই অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক অবস্থার যেমন পরিবর্তন হচ্ছে তেমনি দেখা দিয়েছে পর্যটন সম্ভাবনা।
স্থানীয় বাসিন্দা
“আমি সেতুডা হওয়ার পর এই প্রথম দেখতে আসলাম। ফ্যামিলির সবাইরে নিয়ো আসছি এখানে। বেশ ভালোই লাগলো। অনেক লোকজন দেখলাম ব্রিজের উপর, ঘুরতে আসছে।“
সেতুটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘চায়না রেলওয়ে ১৭তম ব্যুরো গ্রুপ কোম্পানি লিমিটেড’ জানায় নদীর গভীরতা বেশি থাকায় ৯টি স্প্যান ও ১০টি পিলার সম্বলিত সেতুটি নির্মাণে বেশ বেগ পেতে হয়। এরপর কাজের গতি কিছুটা মন্থর হয় করোনাকালে। তবে নির্ধারিত সময়ের আগেই নির্মাণ কাজ শেষ হরে সেতুটি হস্তান্তর করা হয়।
“চীন-বাংলাদেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের যে প্রতিশ্রুতি ছিলো তার অন্যতম এই ৮ম চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু। বরিশাল ও খুলনার মাঝে এই নদী পার হওয়া খুব সময় সাপেক্ষ ব্যাপার ছিলো। এই সময় ক্ষেপণ দূর করতেই ব্রিজটি নির্মাণের উদ্যোগ নেই। এখন তা সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এই সেতু হওয়ার পর এলাকার মানুষ খুব খুশি, এটাও আমরা দেখতে পাচ্ছি।“