৮ম বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী সেতু: যোগাযোগের নতুন মাত্রা
স্থানীয় পরিবহন ড্রাইভার
“বরিশাল থেকে আসছি, খুলনা যাবো। আগে লাগতো ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা, এখন লাগে ২ থেকে আড়াই ঘণ্টা।“
সেতুর টোল প্লাজা থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, বরিশাল থেকে প্রতিদিন ৩শ’ থেকে সাড়ে ৩শ’ ছোট বড় যানবাহন আসে পিরোজপুর বা খুলনার দিকে আসে। এতে টোল আদায় হয় দিনে ৩৫ থেকে ৩৭ হাজার টাকা। অন্যদিকে খুলনা বা পিরোজপুর থেকে বরিশাল অভিমুখে যায় আরো বেশি যানবাহন, আয় হয় আরো বেশি। সবচেয়ে বেশি যাতায়াত করে মোটরসাইকেল ও অটোরিক্সাসহ স্থানীয় যানবাহন।
টোল আদায়কারী
“ট্রাক চলে, মিনিবাস, মিনিট্রাক, অটোরিক্সা, মোটরসাইকেল এগুলা চলে। আর ঢাকার পরিবহনগুলাও চলাচল করে।“
পিরোজপুরের কঁচা নদীর উপর নির্মিত এই সেতুর মাধ্যমে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কোটি কোটি মানুষের যোগাযোগ আরো সহজ হয়েছে। বরিশাল বিভাগের সঙ্গে শিল্পনগরী খুলনার সড়ক যোগাযোগের প্রতিবন্ধকতা দূর হয়েছে। বিশেষ করে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর ও মংলা বন্দরের সঙ্গে রাজধানী ঢাকার সরাসরি সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।