‘বাংলাদেশে জ্বালানি তেলের সংকট নেই, মজুদও পর্যাপ্ত’
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, আগস্টে আটটি জাহাজে ২ লাখ ১৮ হাজার টন ডিজেল, একটি জাহাজে ২৫ হাজার টন জেট-এ-১ এবং একটি জাহাজে ২৫ হাজার টন অকটেন আসবে।
আগামী ছয় মাসের আমদানির পরিকল্পনা তুলে ধরে বলা হয়, এর মধ্যে ৫০ ভাগ জি-টু-জি চুক্তির মাধ্যমে এবং বাকি তেল উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে কেনার আদেশ দেওয়া হয়েছে। এ কারণে ঘাটতি হওয়ার কোনো আশঙ্কা নেই।
বিপিসির তথ্য অনুসারে, ২০২০-২০২১ অর্থবছরে ৬২ লাখ ৯৯ হাজার ৭৩০ টন জ্বালানি সরবরাহ করা হয়েছে। এরমধ্যে ডিজেল প্রায় ৭৩ শতাংশ, ফার্নেস অয়েল প্রায় ৯ শতাংশ, পেট্রোল ৬ শতাংশ এবং অকটেন প্রায় ৫ শতাংশ।
বিদ্যুৎ–ঘাটতির কারণে দেশে ১৯ জুলাই থেকে শুরু হয়েছে লোডশেডিং। বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থাগুলো আগে থেকেই লোডশেডিংয়ের সময় জানিয়ে দিচ্ছে। তবে অনেক জায়গায় নির্ধারিত সময়ের চেয়ে বেশি সময় ধরে লোডশেডিং হচ্ছে।
সম্পাদনা- সাজিদ রাজু