উন্নতজাত ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে সিনচিয়াংয়ের কৃষিখামার
একই এলাকার আকুস্টাং শহরে আছে খরগোশের খামার। আদিল আনওয়ার, এই খামারের মালিক। তিনি বলছিলেন, শুরুতে ৮০টি খরগোশ নিয়ে কার্যক্রম শুরু করলেও এখন আছে প্রায় ৩শ’টি খরগোশ। বিশেষ করে মাংস উৎপাদনের জন্য যে খরগোশগুলো এখানে লালন-পালন করা হয় সেগুলো বেড়ে ওঠে দ্রুত আর লাভও পাওয়া যায় বেশি।
প্রতিটি খরগোশ থেকে প্রায় ৭ থেকে ৮ কেজি পর্যন্ত মাংস পাওয়া যায়। এসব মাংস বিক্রি করে আয় করা যায় প্রায় ২০০ থেকে ৩০০ ইউয়ান পর্যন্ত।
এদিকে, দিন দিনই লাভজনক হয়ে উঠছে উটপাখির চাষ। খামারে খামারে দেখা মিলবে উটপাখি। স্থানীয় উটপাখির খামারি আরজিগুল পাজিল নামের এই নারী বলছিলেন, খামার করার চিন্তা তার মাথায় আসে ইন্টারনেটে ভিডিও দেখে। শুরুতে ২০টি উটপাখি এনে খামার শুরু করেছিলেন, এখন তা ক্রমেই বাড়ছে।