চীনের সংস্কৃতি, চীনের ঐতিহ্য-৩৩
চীনা রাষ্ট্রদূত খোলা মনে একে অপরের সংস্কৃতির সৌন্দর্যের প্রশংসা করতে, বাধাগুলো ভেঙে দিতে এবং দুদেশের সাংস্কৃতিক সম্পর্ককে শক্তিশালী করতে দু’দেশের প্রতি আহ্বান জানান।
বার্ষিক চীনা সাংস্কৃতিক উৎসবটি চীন সম্পর্কে জানতে এবং চীনা ও আমেরিকানদের কাছাকাছি আনতে সহায়তা করেছে বলে জানান রাষ্ট্রদূত সিয়ে ফেং।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন শনিবার উৎসবে অভিনন্দনপত্র পাঠান।
২. বাংলাদেশে ‘টিভি পর্দায় চীন উৎসব’
চীনের দিন বদলের নানা গল্পের বর্ণিল উপস্থাপন হচ্ছে বাংলাদেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে। গণমাধ্যমের উঠে আসা চীন বিষয়ক নানা আয়োজন নিয়ে ৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় হয়ে গেল ‘টিভি পর্দায় চীন উৎসব’ বিষয়ক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান।
চায়না মিডিয়া গ্রুপ (সিএমজি), ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ের কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট ও দীপ্ত টিভির যৌথ উদ্যোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে হয় এই উৎসব।
উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে চীনের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে মুগ্ধতার কথা ব্যক্ত করেন বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।
চায়না মিডিয়া গ্রুপের বাংলা বিভাগের পরিচালক ইয়ু কুয়াং ইউয়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ইয়ান হুয়ালোং।
চীনা ভাষা শিখতে, পড়তে কিংবা কাজ করতে চীন যাওয়ার জন্য বাংলাদেশের তরুণদের আহবান জানান তিনি।
‘সংস্কৃতি ও শিক্ষা দুটি দেশের জনগণের মধ্যে আন্তরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে এবং জনগণের সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক দুটি দেশকে আরও ঘনিষ্ঠ করতে পারে’।