দেহঘড়ি পর্ব-৯৯
অনুষ্ঠানে এসব তথ্য উপস্থাপন করেন ইনস্টিটিউটের ক্যান্সার ইপিডেমিওলোজি বিভাগের সদ্য-সাবেক বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন।
তিনি জানান, ২০১৮-২০২০ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন বছরে জাতীয় ক্যান্সার হাসপাতালে সব মিলিয়ে রোগী এসেছেন প্রায় ৮৪ হাজার, যাদের মধ্যে ৩৫ হাজারেরও বেশি রোগীর ক্যান্সার ধরা পড়েছে।
স্বাস্থ্যবিদদের মতে, ধূমপানসহ নানা অভ্যাসের কারণে ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ছে। পাশাপাশি এটি নিযন্ত্রণে সক্ষমতা বাড়াতে হবে। নীতি-নির্ধারকদের বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। কোন ক্যান্সার প্রতিরোধযোগ্য ও কোনটি চিকিৎসা ছাড়া হবে না সেটি নির্ণয় করতে হবে। একই সঙ্গে পৃথক লিঙ্গ ও বয়সকে গুরুত্ব দিতে হবে। কোন বয়সে কোন ক্যান্সারে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে সেটিও দেখতে হবে।
ক্যানসার নিয়ন্ত্রণে প্রতিরোধের বিকল্প নেই জানিয়ে বিশেষজ্ঞরা জানান, পরিবেশ ও খাদ্যাভাসও ক্যান্সারের বড় একটি কারণ। কয়েক বছর আগেও এটি নিয়ে কাজ করা অতটা সহজ ছিল না। চিকিৎসা ব্যবস্থাও উন্নত ছিলো না। এখন পরিবর্তন আসলেও রয়ে গেছে ঘাটতি। তাই অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত ইনস্টিটিউট নির্মাণের উপর জোর দেন তারা।
অভি/রহমান
##কী_খাবো_কী_খাবো_না
রোগের বিরুদ্ধে লড়ার জাদুকরী ক্ষমতা রয়েছে মধুর
পুষ্টিগুণ বিবেচনায় প্রথম সারিতেই থাকবে মধুর নাম। এটি শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী। নিয়মিত মধু সেবন করলে মুক্তি পাওয়া যায় অসংখ্য রোগবালাই থেকে। এ বিষয়টি এখন বৈজ্ঞানিকভাবেই প্রমাণিত।
মধুর উপাদান:
মধুতে থাকে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান। ১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ২৮৮ ক্যালরি। ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ। আছে অ্যামাইনো অ্যাসিড, খনিজ লবণ এবং এনকাইম। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই।
রুপচর্চায় মধুর উপকারিতা: