বাংলা

দেহঘড়ি পর্ব-৯৪

cmgPublished: 2022-11-04 19:23:50
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি সিন্ড্রোমের লক্ষণগুলো ফাইব্রোমায়ালজিয়ার মতোই হতে পারে। ফাইব্রোমায়ালজিয়ায় আক্রান্ত লোকেরাও গুরুতর ক্লান্তি অনুভব করেন, তবে ফাইব্রোমায়ালজিয়ার প্রাথমিক লক্ষণগুলো হলো বারবার আসে আর যায় এম পেশীর ব্যথা, এবং প্রধান পেশী ও অস্থিসন্ধিগুলোর চারপাশে ‘টেন্ডার পয়েন্টে’ ফোলা ও প্রদাহ। কোনও ব্যক্তির একই সঙ্গে এমই/সিএফএস ও ফাইব্রোমায়ালজিয়া দুটিই হওয়া সম্ভব।

পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এমই/সিএফএস যে কোনও বয়সেই হতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রাপ্তবয়স্কদের হয় এটা। অনুমান করা হয়, ৯০ দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি রোগ আছে এমন ৯০ শতাংশ মানুষেরই এ রোগ নির্ণয় হয় না।

এমই/সিএফএস একটি গুরুতর ও শারীরিক সক্ষমতা ধ্বংসকারী রোগ, যা এমনকি সবচেয়ে প্রাথমিক দৈনন্দিন কাজকর্মে ও অক্ষম করে দিতে পারে। দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তিতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা যদি এমন কোনও কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করেন, যাতে বেশ মানসিক ও শারীরিক পরিশ্রম হয়, তাহলে তারা পরে সম্পূর্ণরূপে শক্তিহীন বোধ করেন এবং এ অবস্থা থেকে ফিরতে সময় লাগে। এটাকে বলা হয় পোস্ট-এক্সারশনাল ম্যালাইজ বা পিইএম।

শীর্ষ ১০টি দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি সিন্ড্রোমের লক্ষণ

মাথা ঘোরা ও মাথাব্যথা দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি রোগের লক্ষণ হতে পারে। এ রোগের সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

• ক্লান্তি, সারাক্ষণ ক্লান্তি, দুর্বলতা

• আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা

• কোনও কিছুতে মনোযোগ দিতে সমস্যা, ফোকাস করা কঠিন, স্মৃতি সমস্যা ও বিভ্রান্তি

• মাথা ঘোরা, বিশেষ করে শোওয়া থেকে উঠার সময়

• মাথাব্যথা

• পেশী ব্যাথা, শরীর ব্যাথা, পেশীর দুর্বলতা ও অস্থিসন্ধিতে ব্যাথা

• ঘাড় বা বগলের অংশে বর্ধিত লিম্ফ নোড ও গলা ব্যথা

• ব্যায়াম বা মানসিক পরিশ্রমের পরে ক্লান্ত হয়ে পড়া এবং পরিশ্রম-পরবর্তী অস্বস্তি

首页上一页12345...全文 6 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn