বাংলা

দেহঘড়ি পর্ব-৮৭

CMGPublished: 2022-09-16 19:02:38
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, শুধু উন্নত অবকাঠামোই ব্যবহার করা হচ্ছে না বরং এখানকার চিকিৎসকদের জন্য উন্নত প্রশিক্ষণেরও ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তাই হাসপাতালটি চালু হলে বাংলাদেশেই পাওয়া যাবে বিশ্বমানের চিকিৎসা সেবা। - অভি/রহমান

## আপনার ডাক্তার

দেহঘড়ির আজকের পর্বে আমরা কথা বলেছি বাংলাদেশে ব্রেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা সুবিধা ও অবকাঠামো নিয়ে। বিশ্বজুড়ে নারীরা সেসব ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়, তার মধ্যে ব্রেস্ট বা স্তন ক্যান্সার অন্যতম। উন্নত বিশ্বে নিয়মিত স্ক্রিনিং আর সচেতনতার কারণে একদম প্রাথমিক পর্যায়ে স্তন ক্যান্সার ধরা পড়ে, কিন্তু এক্ষেত্রে বাংলাদেশের চিত্র একেবারে ভিন্ন। গবেষণায় দেখা গেছে, উন্নত বিশ্বে শতকরা ৬৫ ভাগ স্তন ক্যান্সার ধরা পড়ে একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে। এ কারণে সেখানে ব্রেস্ট ক্যান্সারজনিত মৃত্যুর হার অনেক কমে এসেছে। বাংলাদেশে অনেক দেরিতে ও শেষ পর্যায়ে এসে ক্যান্সার ধরা পড়ার কারণে এ রোগে মৃত্যু হার বেশি। বিগত পাঁচ বছরে দেশে ব্রেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়া ও রোগ শনাক্ত হওয়ার হার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশে দেরীতে ও শেষ পর্যায়ে ডায়াগনোসিস হওয়া আর দেরিতে চিকিৎসা নিতে আসার পেছনে অন্যতম কারণ রোগী ও তার পরিবারের এই বিষয়ে অজ্ঞতা ও অসচেতনতা এবং ব্রেস্ট ক্যান্সারের নিয়মিত স্ক্রিনিং প্রোগ্রামের স্বল্পতা। তবে বর্তমানে বাংলাদেশে ব্রেস ক্যান্সার নির্ণয় ও চিকিৎসার সুবিধা বাড়ছে। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করাতে আজ আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন অঙ্কোপ্লাস্টিক অ্যান্ড রিকন্সট্রাকটিভ ব্রেস্ট সার্জন ডাক্তার এসকে ফরিদ আহমেদ। তিনি কর্মরত ইংল্যান্ডের বার্কিংহামশায়ার হেলথ অ্যান্ড কেয়ার এনএইচএস ট্রাস্টে। পাশাপাশি এখন বাংলাদেশেও রোগী দেখছেন তিনি; বসছেন ঢাকার ধানমন্ডিতে জাপান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে।

首页上一页1234全文 4 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn