চীনের সঙ্গে আর্থ-বাণিজ্যিক সহযোগিতা জোরদার করার প্রত্যাশায় রয়েছে বিভিন্ন দেশ: চীনা অর্থনীতির দ্রুত পুনরুদ্ধার প্রসঙ্গ
সেই সঙ্গে চীনা অর্থনীতি দ্রুত পুনরুদ্ধার করছে বলে জানিয়েছে বিদেশি গণমাধ্যম। তারা মনে করে, চীনা অর্থনীতির উন্নয়ন আন্তর্জাতিক সমাজের আস্থা বাড়িয়েছে। অপ্টিমাইজেশন ও মহামারী প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার সমন্বয়- চীনা অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক সমাজের আস্থা বৃদ্ধি করেছে।
‘সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট’ উল্লেখ করেছে যে, শাংহাইয়ের মেয়র লুং চেং বলেছেন, ২০২৩ সালে শাংহাইয়ের জিডিপি’র পরিমাণ ৫.৫ শতাংশ বেশি হতে পারে। জানা গেছে, শাংহাইয়ের জিডিপি’র পরিমাণ ২০২২ সালের ৫ শতাংশের লক্ষ্যকে ছাড়িয়ে যেতে পারে। কিছু অর্থনীতিবিদ বলেন, ২০২২ সালে চীনের অভ্যন্তরীণ জিডিপি’র কিছুটা নিম্নমুখী প্রবৃদ্ধির হার এবং মহামারী প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ-নীতি শিথিল হওয়ার কারণে ২০২৩ সালে চীনা অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে সুযোগ তৈরি হয়েছে। ব্লুমবার্গের একটি সম্পাদকীয়তে বলা হয়, চীনের দ্রুত ‘পুনরায় উন্মুক্ত হওয়া’ অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে সহায়তা দিয়েছে। এর আগে কঠোর মহামারী প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণনীতির কারণে এবং কঠোর মহামারী প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার কারণে চীনা অর্থনীতির ক্ষতিগুলো পূরণ হয়েছে, এমনকি ছাড়িয়ে গেছে। বর্তমানে চীনা অর্থনীতির ‘স্প্রিন্ট’ অবস্থা ২০০৮ ও ২০১২ সালের মতো দ্রুত উন্নয়নের পর্যায়ে রয়েছে’।
চীনা অর্থনীতির দ্রুত পুনরুদ্ধার চলছে। এটি কেবল চীনা অর্থনৈতিক সমাজের দ্রুত উন্নয়নে সহায়কই নয়, বরং বিশ্ব অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে কল্যাণকর। বিশ্বের জন্য নিঃসন্দেহে এটি ভালো খবরও বটে।