বাংলা

সি চিন পিংয়ের ব্যাংকক সফর ও দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

CMGPublished: 2022-11-21 16:56:41
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং গত ১৯ নভেম্বর ব্যাংককে এপেক নেতাদের ২৯তম অনানুষ্ঠানিক সম্মেলনের প্রক্রিয়া শেষ করে বেইজিংয়ে ফিরে আসেন। সি চিন পিং’র এবারের ব্যাংক সফরে দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় প্রাধান্য পেয়েছে। সেগুলো হলো, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি এবং চীন-থাইল্যান্ড বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা।

চলতি বছরে এপেক সম্মেলনের প্রতিপাদ্য ছিল, ‘উন্মুক্ততা, যোগাযোগ ও ভারসাম্য'। গত ১৯ নভেম্বর সম্মেলনে টেকসই বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তিন দফা প্রস্তাব করেন। তিনি বলেন: প্রকৃত বহুপক্ষীয়বাদে অবিচল থেকে বহুপক্ষীয় বাণিজ্যিক ব্যবস্থা রক্ষা করতে, অভিন্ন কল্যাণ ও সহনশীলতায় অবিচল থেকে পারস্পরিক কল্যাণ বাস্তবায়ন করতে, এবং আঞ্চলিক সহযোগিতায় অবিচল থেকে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সমৃদ্ধি অর্জন করতে হব্র।

চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং’র ভাষণে এবং সম্মেলনে প্রকাশিত ঘোষণায় একটি শব্দ খুব গুরুত্ব পায়। শব্দটি হচ্ছে 'পুত্রজায়া ভিশন'। পুত্রজায়া ভিশন কী? ১৯৯৪ সালে এপেকের নেতারা ইন্দোনেশিয়ার বোগরে “বোগর লক্ষ্য” উপস্থাপন করেন। তাতে ২০২০ সালের লক্ষ্য নির্ধারিত হয়। ২০২০ সালে বোগর লক্ষ্য বাস্তবায়নের পর মালয়েশিয়ার এপেকে 'পুত্রজায়া ভিশন ২০৪০' গৃহীত হয়। এতে ২০৪০ সাল নাগাদ একটি উন্মুক্ত, প্রাণচঞ্চল, বলিষ্ঠ এবং শান্ত এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অভিন্ন স্বার্থসংশ্লিষ্ট কমিউনিটি গঠন করার এবং এ অঞ্চলের জনসাধারণ ও পরবর্তী প্রজন্মের অভিন্ন সমৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্য নির্ধারিত হয়।

বোগর লক্ষ্য থেকে পুত্রজায়া ভিশনে একটি অভিন্ন সমৃদ্ধির স্বপ্ন দেখছে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল। ২০২০ সাল থেকে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বরাবরই এ ভিশন বাস্তবায়নে চেষ্টা চালিয়ে আসছে। এবারের এপেক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সি চিন পিং বলেন, “আমরা একসাথে পুত্রজায়া ভিশনের বীজ রোপণ করেছি। সবার উচিত এ বীজের যত্ন নিয়ে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অভিন্ন উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির ফুল লালন করা।

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn