মহামারীতেও চীনের শিল্প-উত্পাদন স্থিতিশীলভাবে বাড়ছে
কিন্তু ভোগের পরিমাণ এখনও কম। গত মে মাসে খুচরা বিক্রয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৬.৭ শতাংশ কম ছিল। তবে খাদ্যশস্য, তেল, খাদ্য ও পানীয়সহ দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে, তবে তা প্রত্যাশার চেয়ে ৭.১ শতাংশ কম।
স্থায়ী সম্পদে বিনিয়োগ হলো নীতিনির্ধারকদের ফোকাস করার জন্য একটি মূল সূচক। এটি মে মাস পর্যন্ত ৬.২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা প্রত্যাশার চেয়ে ৬ শতাংশ বেশি। চাহিদা বাড়ানোর জন্য কিছু ব্যবস্থা নেয়ার পরও মে মাসে সম্পত্তির বিক্রি ধীর গতিতে বাড়ে।
সম্প্রতি জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর মুখপাত্র বেইজিংয়ে নিয়মিত প্রেস ব্রিংফিয়ে জানান, গত মে মাসে মহামারীর নেতিবাচক প্রভাবের মধ্যেও চীনা অর্থনীতি ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি বলেন, জুন মাসে দেশের অর্থনীতি আরও বাড়বে।
তবে, আন্তর্জাতিক পরিবেশ এখনও জটিল ও কঠোর। বিদেশে অনিশ্চয়তা বেড়েছে। চীনের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে এবং মূল সূচকগুলো এখনও নিচেই রয়ে গেছে। আগের অবস্থা পুনরুদ্ধারে এখনও অনেক পথ অতিক্রম করতে হবে।