বাংলা

চৌ ইয়ানহং

CMGPublished: 2024-01-31 15:40:46
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

চৌ ইয়ানহং ১৯৭৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে চিয়াংসু প্রদেশের ছাংচৌ শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি চীনের মূল ভূখণ্ডের একজন গায়িকা ও অভিনেত্রী। ছাংচৌ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন চৌ ইয়ানহং।

১৯৯১ সালে প্রথম কভার সংস্করণ অ্যালবাম প্রকাশ করার মধ্য দিয়ে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে শোবিজ জগতে পা রাখেন। অ্যালবামে মোট ১৫টি গান অন্তর্ভূক্ত করা হয়। ১৯৯৪ সালের ১৫ জানুয়ারি, তিনি দ্বিতীয় মিষ্টি গানের অ্যালবাম ‘চাঁদের প্রেমিক’ প্রকাশ করেন। তিনি নিজেই অ্যালবামের পাঁচটি গানের কথা লেখেন এবং একটি গানে সুর দেন। ১৯৯৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি তাঁর গাওয়া ‘আবার জুঁই দেখি’ গানটি ‘চীনের শীর্ষ ১০ সংগীত পুরস্কার’র দ্বিতীয় আসরে গোল্ডেন মেলোডি অ্যাওয়ার্ড জেতে।

১৯৯৬ সালের জুন মাসে চৌ ইয়ানহং তাঁর তৃতীয় অ্যালবাম ‘তোমার সাথে থাকতে পেরে ভালো লাগছে’ প্রকাশ করেন। অ্যালবামে ‘রেপসিড ফুল ফুটেছে’সহ দশটি গান রাখা হয়। এ অ্যালবামেরও পাঁচটি গান তিনি নিজে লেখেন। এছাড়া তাঁর গাওয়া ‘গ্রীষ্মের শেষ গোলাপ’ নামের গান সিসিটিভি মিউজিক ভিডিও প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক জেতে।

১৯৯৭ সালের জানুয়ারিতে চৌ ইয়ানহং তাঁর চতুর্থ অ্যালবাম ‘বসন্ত ফুল’ প্রকাশ করেন। অ্যালবামে অন্তর্ভূক্ত ১০টি গানের মধ্যে তিনি পাঁচটির কথা লেখেন। ১৯৯৮ সালের ৮ জুলাই তিনি পঞ্চম অ্যালবাম ‘বাতাসে দুলছে ফুল’ প্রকাশ করেন। এর মধ্যে ‘বসন্তের সুন্দর দৃশ্য’ গানটি একটি টিভি নাটকের থিমসং হিসেবে বাছাই করা হয়। বন্ধুরা, বুঝতে পেরেছেন কি, চৌ ইয়ানহংয়ের অনেক গান ফুলের সঙ্গে সম্পর্কিত। ঠিক না?

২০০০ সালে চৌ ইয়ানহংয়ের গান ‘আরে, চল’ চায়না আর্ট সং মিউজিক ভিডিও প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক জেতে। ২০০১ সালে তিনি ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত ‘বিশ্ব সংগীতজ্ঞ মঞ্চ’ পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অংশ নেন। তিনি ইউরোপিয়ান প্রেমের গানের যুবরাজ হ্যান্স হান্টারসিলের সঙ্গে সংগীত পরিবেশন করেন এবং ‘সেরা জনপ্রিয় এশিয়ান কণ্ঠশিল্পী’ পুরষ্কার জেতেন। আসলে, ১৯৯৭ সালে যখন স্প্যানিশ গায়ক জুলিও ইগলেসিয়াস চীনে সঙ্গীতানুষ্ঠান আয়োজন করেন, চৌ ইয়ানহং তাঁর সাথে ইংরেজি গান ‘যখন তুমি আমাকে ভালবাসতে বলো’ গান। এতে বোঝা যায়, চৌ ইয়ানহংয়ের দক্ষতা কেমন।

‘ভালবাসা দাও’ হলো চৌ ইয়ানহং গাওয়া একটি গান। এ গানটির সঙ্গে ‘যখন প্রেম পাস করে’ ও ‘প্রেমের ভ্রমণ’ মিলিয়ে সেগুলোকে ‘প্রেমের ট্রিলজি’ বলা হয়। গানটি ২০০৩ সালের ৫ মে প্রকাশিত হয়।

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn