বাংলা

থাং হানশিয়াও

CMGPublished: 2023-05-24 10:44:59
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

থাং হানশিয়াও চীনা সঙ্গীতের একজন অগ্রগামী সুরকার ও গায়ক। ২০০৭ সালে ১৮ বছর বয়সী থাং হানশিয়াও “চতুর্থ ক্যাম্পাস মিউজিক পাইওনিয়ার জাতীয় আমন্ত্রণমূলক প্রতিযোগিতা”য় চ্যাম্পিয়ন হয়ে সঙ্গীত জগতে প্রবেশ করেন। ২০০৮ সালে তিনি একটি সঙ্গীত রিয়ালিটি শো’তে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হন। তারপর তিনি বহু সংখ্যক পর্দার আড়ালের সঙ্গীত সৃষ্টি শুরু করেন।

বন্ধুরা, কিছুক্ষণ আগে আপনরা যে গানটি শুনেছেন, তা গত ৬ এপ্রিল প্রকাশিত হয়েছে। গানটি আসলে জাপানি গায়ক তাকাহাশি ইউউ’র “সাকুরা গান”-এর প্রচ্ছদ সংস্করণ। ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসে থাং হানশিয়াও “আগামীকাল দেখা হবে” নামক চলচ্চিত্রের জন্য থিমসং “আমাকে থাকতে দাও” সৃষ্টি করেন। তিনি শুধু গানের সুর ও লিরিক্স সৃষ্টি করেন- তা কিন্তু নয়। বরং তিনি ছিলেন গানটির প্রযোজক এবং সুপারভাইজার। এটি ৩৬তম হংকং ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডসে সেরা চলচ্চিত্র গান পুরস্কার এবং ৫৪তম গোল্ডেন হর্স অ্যাওয়ার্ডসে সেরা চলচ্চিত্র গান পুরস্কারে ফাইনালিস্ট হয়।

২০১৯ সালের মার্চ মাসে থাং হানশিয়াও একটি মূল সঙ্গীতশিল্পী প্রতিযোগিতামূলক বৃদ্ধি শো’তে অংশ নিয়ে জাতীয় ফাইনাল ফোরে প্রবেশ করেন। এছাড়া টিভি নাটক “গো গো স্কুইড!”-এর জন্য তাঁর রচিত থিমসং “কেউ নয়” প্রকাশিত হয়। একই বছরের ১৮ জুলাই তিনি এবং অন্য একজন কণ্ঠ শিল্পী চৌ শেন “ডুমসডে মহাকাশযান” নামক ডিজিটাল অ্যালবাম প্রকাশ করেন। আর ১৯ জুলাই তিনি শাংহাইয়ে “ডুমসডে মহাকাশযান” নামক একক ভ্রাম্যমাণ সঙ্গীতানুষ্ঠানে প্রথম পরিবেশন করেন। অগাস্টে তিনি “কেউ নয়” থাং হানশিয়াও গান গাওয়া এবং লেখার সংস্করণ প্রকাশ করেন। বন্ধুরা, এখন আমি থাং হানশিয়াওয়ের “কেউ নয়”এবং “ডুমসডে মহাকাশযান” দু’টো গান আপনাদেরকে শোনাচ্ছি, কেমন?

বন্ধুরা, থাং হানশিয়াও-এর ডিজিটাল অ্যালবাম “ডুমসডে মহাকাশযান”-এ “ক্যাসিনি” নামক গানও অন্তর্ভুক্ত হয়। এটি তিনি এবং চৌ শেন যৌথভাবে গেয়েছেন। গানটির সঙ্গীত ও লিরিক্স রচনা থাং হানশিয়াও করেন।

২০২০ সালের ৪ মার্চ থাং হানশিয়াও-এর প্রথম অ্যালবাম “অ্যাপোলো”-এর প্রথম একক গান “মীন রাশি” প্রকাশিত হয়। অ্যালবামের আরেকটি গান পৃথকভাবে প্রকাশিত হয়। খুবই মজার বিষয়, তাই না? সে বছরের ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত অ্যালবামটি অনলাইনে আসে। আর ২২ ডিসেম্বর তিনি “নরম্যান্ডি বেডরুম কনসার্ট” আয়োজন করেন। কিন্তু বন্ধুরা, এখন আমি অ্যালবামের বাইরের একটি গান আপনাদেরকে শোনাতে চাই। গানের নাম “অপকেন্দ্র বল”।

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn