"স্বপ্ন ও বাসা"
চিন জি ওয়েন, ১৯৮২ সালের ১২ জুলাই চীনের চিলিন প্রদেশের চিলিন শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি চিলিন আর্ট ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতক হন। তিনি চীনের পুরুষ গায়ক ও সঙ্গীত প্রযোজক।
২০০২ সালে, চিন জি ওয়েন সঙ্গীত তৈরি করতে শুরু করেন। ২০০৩ সালে, তিনি সঙ্গীত প্রযোজক হিসেবে কাজ করতে শুরু করেন। ২০০৬ সালে, তার রচিত "ওয়ান ওয়ার্ল্ড ওয়ান ড্রিম" গানটি অলিম্পিক গানের সংগ্রহ প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক জিতে নেয়।
২০০৭ সালে, তার প্রথম একক অ্যালবাম "ব্রাদার শিয়াও ওয়েন" প্রকাশিত হয়। ২০০৯ সালে, তার দ্বিতীয় একক অ্যালবাম "ভালবাসলে আরও একাকী লাগে" প্রকাশিত হয়। ২০১০ সালে, তার তৃতীয় একক অ্যালবাম "এক নম্বর তুমেন নদী" প্রকাশিত হয়। ২০১২ সালে, তিনি চেচিয়াং স্যাটেলাইট টিভির গানের প্রতিভা শো "দ্য ভয়েস অফ চায়না"-তে অংশগ্রহণ করেন এবং চতুর্থ স্থান অর্জন করেন। ২০১৪ সালে, "স্বপ্ন ও বাসা" অ্যালবামের জন্য তিনি ১৮তম চীনা চার্টে সেরা নতুন সঙ্গীত প্রযোজকের পুরস্কার জিতে নেন।
"স্বপ্ন ও বাসা " হল ২০১৩ সালে প্রকাশিত একটি অ্যালবাম। এতে মোট ১১টি গান রয়েছে। অ্যালবামের গানের রচনা ও আয়োজন সবই চিন জি ওয়েন-এর নিজের। ২০১৪ সালে, চিন জি ওয়েন এই অ্যালবামের জন্য ১৮তম চীনা চার্টে সেরা নতুন সঙ্গীত প্রযোজকের পুরস্কার পান।
অ্যালবামটির এ নাম রাখার কারণ হল, এটিকে দুটি শব্দে বিভক্ত করা যেতে পারে: "স্বপ্ন" ও "বাসা", যা যথাক্রমে ইতিবাচক শক্তি ও উষ্ণতা প্রকাশ করে। এই অ্যালবামের উদ্দেশ্য স্বপ্নের জীবনদর্শন ব্যাখ্যা করা এবং বাড়ির উষ্ণ অভিজ্ঞতাকে আলিঙ্গন করা।
"স্বপ্ন ও বাসা" অ্যালবামের প্রস্তুতি ২০১২ সালে শুরু হয়েছিল। দুই সঙ্গীতশিল্পী, সং খ্য এবং কাও শিয়াও সুং, এ নতুন অ্যালবামকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছিলেন এবং অনেক পরামর্শ দেন। "স্বপ্ন ও বাসা" অ্যালবামে চিন জি ওয়েন সঙ্গীতের প্রতি তার আবেগ ও আন্তরিকতা দেখিয়েছেন। চিন জি ওয়েন পুরো অ্যালবামের সব গানের কথা লিখেছেন এবং অ্যারেঞ্জিং ও প্রযোজনার কাজটিও করেছেন।