বাংলা

পাওয়ার স্টেশন

CMGPublished: 2022-11-14 10:28:40
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

পাওয়ার স্টেশন হল চীনের তাইওয়ানের একটি পপ ও রক সঙ্গীতদল। ইয়ৌ ছিউসিং ও ইয়ান জিলিন দু’জনকে নিয়ে সঙ্গীতদলটি ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ছোটবেলা থেকে তাঁরা একে অপরের সঙ্গে পরিচিত ছিলেন। দু’জনই তাইওয়ান অ্যাডভেন্টিস্ট কলেজ থেকে স্নাতক হন। শুরুর দিকে তাঁরা ‘লোক সঙ্গীত পশ্চিমা রেস্টুরেন্টে’ ও পাবে গান গেয়েছেন।

১৯৯৬ সালে তাঁরা একটি যৌথ অ্যালবামে “উষ্ণ মরুভূমি” নামক গান গেয়ে উদীয়মান হন। চূড়ান্তে তাঁরা হোয়াটস মিউজিক ইন্টারন্যাশনাল ইনকর্পোরেটেডের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেন এবং কোম্পানির গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ সঙ্গীতদলে পরিণত হয়। ১৯৯৭ সালে সঙ্গীতদলটি তার প্রথম অ্যালবাম “নিরলস প্রেমের চিঠি” প্রকাশ করে। পরবর্তী বছর তারা গানটি দিয়ে নবম গোল্ডেন মেলোডি অ্যাওয়ার্ডসে সেরা সঙ্গীতদল পুরস্কার এবং নতুন শিল্পী পুরস্কার জিতে।

১৯৯৮ সালে পাওয়ার স্টেশন টিভি নাটক ‘রাজকুমারী মুক্তা’র জন্য থিম সং “যখন” গেয়েছেন। গানটি সঙ্গীতদলের প্রতিনিধিত্বমূলক শিল্প-কর্মগুলোর অন্যতমে পরিণত হয়। ১৯৯৯ সালে সঙ্গীতদল তাদের চতুর্থ অ্যালবাম “বিশ্বাসঘাতক প্রেমের গান” প্রকাশ করেন।

১৯৯৭ সালে যখন পাওয়ার স্টেশন তাদের প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করে, তখন অ্যালবামের বিক্রির পরিমাণ ছিল ৭ লাখ! অ্যালবামের শিরোনাম সংগীত “নিরলস প্রেমের চিঠি” ছাড়া “তোমাকে ছাড়া আর কাকে ভালোবাসিতে পারব” গানটিও তখনকার কেটিভি’তে জনপ্রিয় গান ছিল। ১৯৯৮ সালের এপ্রিলে তারা “আগামীকালের আগামীকালের আগামীকাল” নামক অ্যালবাম প্রকাশ করার পাশাপাশি তাইওয়ানে ১৫টি পাব ভ্রাম্যমাণ সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করেন।

“নয়বার রাস্তা হাঁটা” খুব মর্মস্পর্শী গান। জানা গেছে, পাওয়ার স্টেশন একজন অনুরাগীর চিঠি পান। চিঠিতে অনুরাগী ও তাঁর বান্ধবীর দুঃখের অতীত প্রেমের গল্প বলা হয়: তিনি ও তার বান্ধবী আগে সবসময় পূর্ব চৌংসিয়াও রোডে হাঁটাহাঁটি করতেন। কিন্তু পরে বান্ধবী তাকে ছেড়ে চলে যায়। বেশ কয়েক দিন ধরে তিনি সেই রোডে বেড়ান এবং সে অভিজ্ঞতার আলোকে গানের কথাগুলি লিখেন। পরে পাওয়ার স্টেশন এ গানের সূর দেয়।

অনুষ্ঠানের শেষে আমি আপনাদের আরেকটি গান শোনাতে চাচ্ছি। গানের নাম ‘রংধনু’’।

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn