রোববারের আলাপন: বেইজিংয়ে প্রথম সাইকেলের রাস্তায় যাতায়াতকারী সাইকেলের পরিমাণ সাড়ে ৯৩ হাজার ছাড়িয়েছে
আকাশ: সুপ্রিয় শ্রোতা, সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠানে। আপনাদের আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমাদের সাপ্তাহিক আয়োজন ‘রোববারের আলাপন’। আপনাদের সঙ্গে আছি আমি আপনাদের বন্ধু আকাশ এবং তৌহিদ।
বন্ধুরা, বেইজিংয়ে উত্তরাঞ্চলে ‘প্রথম সাইকেলের রাস্তা’ বা শুধুমাত্র সাইকেল চালানোর সড়কের দৈর্ঘ্য ৬.৫ কিলোমিটার। ২০১৯ সালে চালু হওয়ার পর থেকে এতে যাতায়াতকারী সাইকেলের পরিমাণ সাড়ে ৯৩ হাজার ছাড়িয়েছে।
চীনে গ্রীষ্মকাল চলছে। বেইজিংয়ের অনেক মানুষ সাইকেল চালিয়ে অফিসে যাতায়াত করেন। সাইকেল চালানো তাদের শরীরচর্চার অন্যতম পদ্ধতি। বেইজিংবাসী জনাব চাও বলেন, সাইকেল চালানোর রাস্তায় অন্যান্য যানবাহন প্রবেশ করে না। তাই এখন অফিসে যাতায়াতে সাইকেল পছন্দ করেন তিনি।
জনাব চাও বলেন, আগে গাড়ি চালিয়ে অফিসে যাতায়াত করতে ৪০ মিনিট সময় লাগত। এখন সাইকেলে চালিয়ে মাত্র ২০ মিনিট সময় লাগে।
সংশ্লিষ্ট তথ্যে দেখা যায় যে, চীনের সাইকেল-প্রেমীর সংখ্যা এক কোটি ছাড়িয়েছে।
ভাই ,আমি এ সাইকেলের রাস্তা সাইকেল চালাতে চাই! আপনি এ খবর দেখে কেমন লেগেছে?
আমি প্রতিদিনে সাইকেল চালিয়ে অফিস আসি। এ যাতায়াত পদ্ধতি আমি অনেক পছন্দ করি। যা অনেক মুক্ত ও আরামদায়ক। আপনি কি মনে করেন?
চীনে সাইকেলিং এ শরীরচর্চাটি অনেক জনপ্রিয়। এখাতে আপনি আমাদের বন্ধুদের সাথে কিছু ভাগাভাগি করতে পারবেন কি?
আপনিও সাইকেলিং অনেক পছন্দ করেন। আপনার কিছু অভিজ্ঞতা আমাদের বলতে পারবেন কি?
সাইকেলিং-এর উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের কিছু বলুন।
তৌহিদ....
সংগীত
বন্ধুরা, সম্প্রতি চীনে ‘কাও খাও’ বা ‘বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা’ অনুষ্ঠিত হয়। এ বছরের ‘কাও খাওয়ে’ এক কোটি ৩৪ লাখ ২০ হাজার ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহণ করছে। সমাজের বিভিন্ন মহলের মানুষ তাদের সমর্থন দেয়, উৎসাহিত করে ও শুভেচ্ছা জানায়।
ভাই, চীনের কাও খাও নিয়ে আপনি আমাদের বন্ধুদের সাথে কিছু বলতে পারবেন কি?
তৌহিদ:...
বাংলাদেশের কাও খাও চীনের কাও খাওয়ের মিল ও পার্থক্য কি কি ভাই?
আসলে কাও খাওকে সমাজের বিভিন্ন মহলের মানুষ অনেক গুরুত্ব দেন। বাংলাদেশেও একই অবস্থা, তাইনা ভাই?
আসলে অনেক ছাত্রছাত্রী দীর্ঘ প্রচেষ্টার মাধ্যমে কাও খাওয়ে সাফল্য অর্জন করেছেন এবং একটি ভাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বা ভাল মেজর বিষয়ে ভর্তি হতে পেরেছেন। আমিও তাদের জন্য অনেক খুশি। আসলে আমাদের ভাগ্য পরিবর্তনে আমরা অনেক কাজ করতে পারি। একটি কথা আমি অত্যন্ত পছন্দ করি, তা হচ্ছে ‘attitude is everything’ তথা ‘মনোভাব হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’ আপনি কি মনে করেন?
তৌহিদ:..