বাংলা

গোটা মানবজাতির জন্য’ ‘অভিন্ন কল্যাণের ভবিষ্যৎ’ কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়

CMGPublished: 2024-09-26 14:19:06
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

“বিশ্বজুড়ে মানুষ শান্তি, মর্যাদাপূর্ণ এবং সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ চায়। তারা জলবায়ু সংকট মোকাবেলা, বৈষম্য নিরসন এবং নতুন ঝুঁকি মোকাবেলা করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে।” সম্প্রতি জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তনিও গুতেরেস জাতিসংঘের ভবিষ্যতের জন্য শীর্ষ সম্মেলনে এ আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি আশা করেন যে, সমস্ত দেশ ঐক্যকে শক্তিশালী করবে এবং ক্রমবর্ধমান গুরুতর সংকট ও চ্যালেঞ্জ যৌথভাবে মোকাবিলা করবে।

এই শীর্ষ সম্মেলনটি এই বছরে জাতিসংঘের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠকের অন্যতম। কেন এর থিম হলো ‘ভবিষ্যৎ’? এর প্রধান কারণ হল বিশ্ব অশান্তি তীব্রতর হচ্ছে, এবং মানবজাতি অভূতপূর্ব ঝুঁকির সম্মুখীন হচ্ছে। রুশ-ইউক্রেন ও ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংঘাতের ক্রমশ অবনতি হচ্ছে, এবং লেবানন-ইসরায়েল দ্বন্দ্ব নতুন করে তীব্র আকার ধারন করছে। একই সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্য নিরাপত্তা, শরণার্থী সংকট এবং নতুন প্রযুক্তির প্রয়োগের মতো চ্যালেঞ্জগুলো একের পর এক উদ্ভূত হচ্ছে। এমন একটা পরিস্থিতিতে বিশ্ব-মানবতার কী ধরনের ভবিষ্যতের প্রয়োজন? কীভাবে একটি সুন্দর ভবিষ্যত গড়ে তোলা যায়? সারা বিশ্ব ভাবছে, প্রশ্ন করছে।

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হিসেবে চীন ভবিষ্যতের জন্য সম্মেলনকে দৃঢ় সমর্থন দিয়েছে। এ সম্মেলনে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের বিশেষ প্রতিনিধি এবং চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই শান্তি, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি, ন্যায্যতা ও ন্যায়বিচার এবং একটি ভালো ভবিষ্যত গড়ে তোলার ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে চার দফা উদ্যোগ পেশ করেছেন, জোর দিয়ে বলেছেন যে, সব পক্ষকে জাতিসংঘ কেন্দ্রিক আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা রক্ষা করতে হবে। উন্নয়নশীল দেশের বৈধ অধিকার রক্ষা করতে হবে। এই প্রস্তাবগুলো কেবল ভবিষ্যৎ চুক্তির বাস্তবায়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ নিশ্চয়তা নয়, তবে চুক্তির অনুসৃত দৃষ্টি এবং লক্ষ্যও, যা সমস্ত পক্ষের মধ্যে ব্যাপক অনুরণন জাগিয়েছে।

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn