কোটি কোটি মানুষের স্বাস্থ্যের যত্ন: নয়াচীন প্রতিষ্ঠার ৭৫তম বার্ষিকীতে স্বাস্থ্য পরিসেবা উন্নয়নের সারসংক্ষেপ
১৯৬৩ সাল থেকে চীন আনুমানিক ৩০ হাজারটি মেডিকেল দল ৭০টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চলে পাঠানো হয়েছে এবং প্রায় ৩০০ মিলিয়ন রোগীকে গত ২০ বছরে ম্যালেরিয়ার চিকিত্সার জন্য আর্টেমিসিনিন-ভিত্তিক সংমিশ্রণ থেরাপি নির্ণয় ও চিকিত্সা করা হয়েছে। বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষের জীবন বাঁচানো হয়েছে। চীন বিশ্বকে চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য ‘জনসাধারণের পণ্য’ প্রদানের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা দেশগুলোর মধ্যে একটি হিসাবে, চীন ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য এজেন্ডা নির্ধারণে ও নিয়ম প্রণয়নে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে আসছে। চীন বিশ্বে ‘ঐতিহ্যগত ওষুধ’ এবং ‘প্রয়োজনীয় ওষুধে অ্যাক্সেস’ বিষয়ে অনেক প্রস্তাবও পাস করেছে। মানবজাতির স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে অভিন্ন কল্যাণের কমিউনিটি গঠনে ‘চীনা জ্ঞান’ এবং ‘চীনা শক্তি’ অবদান রেখেছে চীন।
একটি নতুন সূচনা বিন্দুতে দাঁড়িয়ে, ২০৩৫ সালে একটি সুস্থ চীন গড়ে তোলার লক্ষ্য নির্ধারিত করা হয়েছে। চীন ১.৪ বিলিয়নেরও বেশি মানুষের স্বাস্থ্য এবং মঙ্গল রক্ষা করবে এবং চীনা-শৈলীর আধুনিকীকরণের জন্য আরও শক্তিশালী স্বাস্থ্য ভিত্তি স্থাপন করবে।