বাংলা

চীনের সংস্কারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ একজন দূরদর্শী নেতা সি: আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক

CMGPublished: 2024-07-21 18:46:36
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

“আজ, চীনা জনগণ অত্যন্ত গর্বের সাথে বলতে পারে যে সংস্কার এবং উন্মুক্তকরণ— আপনি যদি চান তবে একে চীনের দ্বিতীয় বিপ্লব বলতে পারেন— কেবল দেশটিকেই গভীরভাবে পরিবর্তন করেনি বরং সমগ্র বিশ্বকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছে।”

২০১৮ সালে চীনের সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের ৪০তম বার্ষিকী উদযাপনের ক্ষণে, এশিয়ার জন্য বোয়াও ফোরামে’র বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এমন মন্তব্য করেছিলেন।

এরপর আরো বেশ ক’বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। চীনের সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ আরও গভীরতর হয়েছে। সবশেষ গত সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) ২০তম কেন্দ্রীয় কমিটির তৃতীয় পূর্ণাঙ্গ অধিবেশন বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বলা হয়, এখন চীন আধুনিকায়নের মাধ্যমে শক্তিশালী দেশ নির্মাণ ও জাতীয় পুনরুদ্ধার প্রচার করার গুরুত্বপূর্ণ সময়ে প্রবেশ করেছে।

প্রেসিডেন্ট সি অধিবেশনে বলেন, সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ চীনা আধুনিকায়নের সাফল্য বা ব্যর্থতা নির্ধারণ করে।

এবারের অধিবেশনে ‘সার্বিক ও গভীরতর সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ চালিয়ে চীনা বৈশিষ্ট্যময় আধুনিকায়ন ত্বরান্বিত করা সম্পর্কে সিপিসি’র সিদ্ধান্ত’ গৃহীত হয়েছে, যাতে সামগ্রিক ও কৌশলগত পরিকল্পনা আছে, এবং গভীর ও সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপও রয়েছে।

সংস্কার ও উন্মুক্তকরণে এবারের অধিবেশনের গৃহীত সিদ্ধান্ত সম্পর্কে অনেক বিদেশী পর্যবেক্ষক উল্লেখ করেছেন যে, প্রেসিডেন্ট সি’র প্রজ্ঞাপূর্ণ নেতৃত্বে, চীন সংস্কার এবং উন্মুক্তকরণ প্রত্যাশিতভাবেই অব্যাহত রেখেছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড কোপারেশনের পরিচালক হোয়াং জায়েহো বলেছেন, সংস্কার প্রক্রিয়ায় নতুন সমস্যা মোকাবেলায় “সাহসীভাবে কাজ করা এবং স্থিরভাবে অগ্রসর হওয়া”র বিষয়ে সি’র বক্তব্য তাঁর মনে গভীর ছাপ ফেলেছে। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে, সি “চীনের উন্নয়নের সম্ভাবনার প্রতি পূর্ণ আস্থা” প্রকাশ করেছেন।

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn