বাংলা

মানবসভ্যতার অগ্রগতি এগিয়ে নেওয়া ও বিশ্বের অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় চীন মেধা ও পদ্ধতি অবদান রাখছে

CMGPublished: 2024-06-11 17:28:17
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

২০১৪ সালের মার্চ মাসে ইউনেস্কো সদর দপ্তরে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং একটি গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দেন। এতে তিনি সভ্যতাগুলোর মধ্যে বিনিময় ও পারস্পরিক শিক্ষার ধারণা তুলে ধরেন এবং গোটা মানবজাতির অভিন্ন স্বার্থ বৃদ্ধির জন্য চীনা মেধা ও পদ্ধতি উপস্থাপন করেন।

২০১৯ সালের মে মাসে, এশিয়া সভ্যতা সংলাপ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে, একে অপরের সঙ্গে সম্মান, সমতার ভিত্তিতে আচরণ করা, উন্মুক্ত ও সহনশীলতা, একে-অপর থেকে শিক্ষা লাভ করা, যুগের তাল মিলিয়ে অগ্রগতি , উদ্ভাবনীমূলক উন্নয়ন এবং এশীয় সভ্যতা ও বিশ্ব সভ্যতার সুন্দর ভবিষ্যত সৃষ্টি করার আহ্বান জানান প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং।

২০২৩ সালের মার্চ মাসে, সিপিসি ও বিশ্বের পার্টিগুলোর শীর্ষ পর্যায়ের সংলাপ সম্মেলনে সিপিসি’র কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সি চিন পিং প্রথমবার বিশ্ব সভ্যতা উদ্যোগ উত্থাপন করেন। বিশ্বের সভ্যতার বৈচিত্র্যকে সম্মান করা, গোটা মানবজাতির অভিন্ন মূল্যবোধ প্রচার করা, সভ্যতার উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে গুরুত্ব দেওয়া এবং আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক বিনিময় ও সহযোগিতা জোরদার করাসহ নানা খাতে গুরুত্ব দেয় বিশ্ব সভ্যতা উদ্যোগ। পাশাপাশি, বিশ্বকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক গণপণ্য প্রদান করে এ উদ্যোগ।

২০২৩ সালের জুন মাসে, সিপিসি’র কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সি চিন পিং সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার ও উন্নয়ন বিনিময় সভায় বলেন, চীনা সভ্যতার অন্তর্ভুক্তিমূলক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। বিশ্ব সভ্যতার প্রতি চীনা সংস্কৃতি উন্মুক্ত মনোভাব রয়েছে।

চীনের সামাজিক বিজ্ঞান একাডেমির গবেষক লি শিয়াং ইয়াং বলেন, সংস্কৃতি খাতে সি চিন পিংয়ের চিন্তাধারা শুধু চীনা বৈশিষ্ট্যময় আধুনিকায়নে শক্তি যুগিয়েছে- তাই নয়, বরং মানবজাতির অভিন্ন সমস্যা সমাধানে মেধা প্রদান করেছে এবং মানবজাতির অভিন্ন কল্যাণের সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য শক্তি যুগিয়েছে।

首页上一页12 2

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn