বাংলা

শাংরিলা সংলাপ ও ‘এক-চীন নীতি’

CMGPublished: 2024-06-03 17:50:09
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

জুন ৩: গত রোববার ২১তম শাংরিলা সংলাপে অংশগ্রহণকারী আন্তর্জাতিক ব্যক্তিবর্গ চীনের উত্থাপিত ‘বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগ’ ও ‘এক-চীন নীতি’র প্রতি পুনরায় তাদের দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করেন।

ফিনল্যান্ডের উপপ্রতিরক্ষামন্ত্রী এশা পুলকিনেন সিএমজি-কে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে বলেন, বিভিন্ন আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ইস্যতে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে, চীন বৈশ্বিক বিষয়াদিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। তিনি বলেন,

“আমি চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী তং চুনের বক্তব্যের প্রশংসা করি। শাংরিলার মতো একটি আন্তর্জাতিক মঞ্চে, চীনের অবস্থান প্রকাশ করা খুব ভালো ব্যাপার। আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ইস্যুতে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে, চীনের মতামত প্রকাশের অধিকার ও দায়িত্বও আছে। চীন বৈশ্বিক বিষয়ে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।”

নানইয়াং সিয়াং ফাউ নামক পত্রিকার প্রাক্তন প্রধান সম্পাদক চোং থিয়েন সিয়াং বলেন, চীনের ‘বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগ’ এই অঞ্চল তথা সমগ্র বিশ্বের নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোর গুরুত্ব তুলে ধরেছে। তিনি বলেন,

“প্রকৃতপক্ষে, চীনের প্রস্তাবিত ‘বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগ’, চীনা সংস্কৃতিতে ‘বিশ্বের উপকার করার’ গভীর অনুভূতিকেও প্রতিফলিত করে। কারণ, ‘বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগ’ শীতলযুদ্ধ এবং গরমযুদ্ধের ‘জিরো-সাম গেইম’ চিন্তাধারাকে অতিক্রম করে গেছে। বিশেষ করে, বিশ্বের কিছু অংশে যুদ্ধ ও অশান্তির প্রেক্ষাপটে, এশিয়ার মানুষ চীনের ‘বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগ’-কে স্বাগত জানায়। কারণ, এই উদ্যোগ এতদঞ্চল তথা বিশ্বের নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে তুলে ধরেছে।”

তা ছাড়া, শাংরি-লা সংলাপে অংশগ্রহণকারী বেশ কয়েকজন আন্তর্জাতিক ব্যক্তি বলেন, তাইওয়ান চীনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং তাইওয়ান ইস্যু সমাধানের দায়িত্ব চীনা জনগণের। পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস হোর্তা সিএমজি-কে বলেন,

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn