বাংলা

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাথে চীনের সহযোগিতা জোরদারের আগ্রহ ও প্রসঙ্গকথা

CMGPublished: 2024-05-27 14:25:30
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

কাউন্সিলার ইয়াং প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, বর্তমান বিশ্বে বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে, মহামারী প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ এবং মানবজাতির স্বাস্থ্য রক্ষায় করণীয় নিয়ে সংলাপ ও সহযোগিতা চলছে। এই গুরুত্বপূর্ণ মূহূর্তে তাইওয়ানের ‘মিনচিন’ পার্টি পুনরায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য কিছু দেশের মাধ্যমে অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এটি অযৌক্তিক এবং বাস্তবতার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।

প্রেস ব্রিফিংয়ে ইয়াং চি লুন বলেন, ১৯৭১ সালের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ২৭৫৮ নম্বর প্রস্তাব এবং ১৯৭২ সালের বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনে ২৫.১ নম্বর প্রস্তাবে স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে যে, গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের সরকার হচ্ছে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থায় চীনের একমাত্র বৈধ প্রতিনিধি। এসব প্রস্তাব ও দলিল ‘এক-চীন নীতি’র আলোকেই গৃহীত হয়। আর, ‘এক-চীন নীতি’র মূল কথাই হচ্ছে, বিশ্বে শুধু একটি চীন আছে, তাইওয়ান চীনের একটি অংশ এবং গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের সরকার হচ্ছে গোটা চীনের একমাত্র বৈধ সরকার। তাইওয়ানসম্পর্কিত খসড়া প্রস্তাব তাই ‘এক-চীন নীতি’র সাথে সাংঘর্ষিক।

ইয়াং চি লুন আরও বলেন, চীনের কেন্দ্রীয় সরকার তাইওয়ানের জনস্বাস্থ্যের ওপর বেশ গুরুত্ব দেয়। ‘এক-চীন নীতি’র পূর্বশর্তে, চীন তাইওয়ান অঞ্চলের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্যের অধিকার সুনিশ্চিত করেছে। বিশ্বের অধিকাংশ দেশ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ২৭৫৮ নম্বর প্রস্তাবের পক্ষে নিজেদের সমর্থনের কথা পুনরায় ঘোষণা করেছে এবং দৃঢ়ভাবে ‘এক-চীন নীতি’ মেনে চলার কথা বলেছে। এ সব দেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনে তাইওয়ানের যোগদানের বিরোধী এবং শতাধিক দেশ, বিশেষভাবে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের কাছে চিঠি দেওয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে চীনের অবস্থানকে সমর্থন করেছে। এর মধ্য দিয়ে, আন্তর্জাতিক সমাজ কী চায়, তা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এ নিয়ে বিতর্কের কোনো অবকাশ নেই।

首页上一页12 2

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn