বাংলা

ফিলিপাইনের উচিত ইতিহাসকে সম্মান জানানো

CMGPublished: 2024-04-29 13:15:09
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

২০২২ সালের জুন মাসে, ফিলিপাইনের এই মেয়াদের সরকার শপথগ্রহণের পর ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুর দিক পর্যন্ত, চীন এবং ফিলিপাইনের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও সংস্থা সবসময় এই চুক্তি মেনে চলেছে। ২০২৩ সালে, চীন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্টের চীন বিষয়ক বিশেষ দূতকে রেনআই রিফের পরিস্থিতি ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে আলোচনার জন্য চীনে আসার আমন্ত্রণ জানায় এবং একটি অভ্যন্তরীণ বোঝাপড়ায় পৌঁছায়। একই বছরের শুরুতে, চীন কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে ফিলিপাইনের সাথে বারবার আলোচনা করেছে এবং রেনআইন রিফের পরিবহন এবং সামগ্রী সরবরাহের একটি ‘নতুন মডেলে’ পৌঁছায়। যাহোক, প্রাসঙ্গিক বোঝাপড়া এবং ব্যবস্থা একবার বাস্তবায়িত হওয়ার পর ফিলিপাইন কোনো কারণ ছাড়াই একতরফাভাবে তা পরিত্যাগ করে।

তা থেকে বোঝা যায়, ফিলিপাইনের শীর্ষ কর্মকর্তারা দাবি করেছেন যে তারা পূর্ববর্তী সরকার এবং চীনের মধ্যে যে ‘ভদ্রজনোচিত চুক্তি’ হয়েছিল তা জানেন না এবং তারা সম্পূর্ণরূপে বিভ্রান্ত হওয়ার ভান করছেন। সবাই বুঝতে পারে যে, প্রথমত, ফিলিপাইনের সরকার অসৎ; দ্বিতীয়ত, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ফিলিপাইন বিশৃঙ্খল অবস্থায় রয়েছে।

সম্প্রতি ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোসের যুক্তরাষ্ট্র সফরেরসময়, কিছু ফিলিপিনো বিক্ষোভকারী উল্লেখ করেছিলেন যে ফিলিপাইনকে যুক্তরাষ্ট্র তথাকথিত ‘প্রথম দ্বীপ চেইনে’ টেনে নিয়ে যাচ্ছে, যা চীনকে প্রতিরোধ করতে যুক্তরাষ্ট্রের ভূ-রাজনৈতিক কৌশল।

কিছু বিশ্লেষক উল্লেখ করেছেন যে, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে তার স্বার্থ রক্ষার জন্য, যুক্তরাষ্ট্র ফিলিপাইনকে একটি ‘নতুন উপনিবেশে’ পরিণত করছে এবং দক্ষিণ চীন সাগরে সমস্যা সৃষ্টি করতে, চীনকে প্রতিরোধ করতে আঞ্চলিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে। ফিলিপাইনের কাছে সঠিক বাছাই হল ইতিহাসকে সম্মান করা, প্রতিশ্রুতি মেনে চলা এবং সংলাপ ও আলোচনার সঠিক পথে ফিরে আসা।

首页上一页12 2

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn