এ বছর চীনের দুই অধিবেশনে কি কি তথ্য প্রকাশিত হবে
এ বছর দুই অধিবেশন শুরু হওয়ার আগে চীনা কমিউনিস্ট পার্টি সিপিসি’র কেন্দ্রীয় পলিট ব্যুরো’র আয়োজিত সম্মেলনে এ বছরের সরকারি কার্যবিবরণী নিয়ে আলোচনা করা হয়। সম্মেলনে এ বছর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের চেষ্টা করার কথা জোর দিয়ে বলা হয়।
গত ফেব্রুয়ারিতে সিপিসি’র কেন্দ্রীয় কমিটি’র গভীরতর সংস্কার কমিশনের আয়োজিত চতুর্থ সম্মেলনে বলা হয়, এ বছর হলো সার্বিকভাবে সংস্কার গভীরতর করার গুরুত্বপূর্ণ বছর। এ বছরের প্রধান দায়িত্ব হলো আরেক ধাপে সার্বিকভাবে সংস্কার গভীরতর করা।
চীনের দুই অধিবেশন হলো বিশ্বের চীনকে পর্যবেক্ষণ করার একটি গুরুত্বপূর্ণ জানালা। কিভাবে উচ্চ-স্তরের উন্মুক্তকরণ উন্নীত করা যায়, তা বহির্বিশ্বের ব্যাপক মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। চতুর্দশ পাঁচসালা পরিকল্পনা ও ২০৩৫ সালের দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যের রূপরেখা বাস্তবায়নের মধ্য-মেয়াদী মূল্যায়ন প্রতিবেদনে বলা হয়, জিডিপির ইউনিট প্রতি শক্তি খরচ হ্রাসের মতো সূচকগুলো প্রত্যাশার চেয়ে পিছিয়ে রয়েছে।
অচিরে আয়োজক সিপিসি’র কেন্দ্রীয় পলিট ব্যুরোর দ্বাদশ পূর্ণাঙ্গ শাখায় চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বলেন, চীনের জ্বালানি সম্পদের উন্নয়ন এখনও বিপুল চাহিদার চাপ, অনেক সরবরাহের সীমাবদ্ধতা এবং সবুজ ও কম-কার্বন রূপান্তরের কঠিন কাজগুলোর মতো একাধিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার পদ্ধতি হলো ব্যাপকভাবে নতুন জ্বালানিসম্পদ উন্নয়ন।
মহাকাশ খাতে শক্তিশালী দেশ, পরিবহন খাতে শক্তিশালী দেশ, শিক্ষায় শক্তিশালী দেশ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে শক্তিশালী দেশ গঠনের মতো ধারাবাহিক লক্ষ্য কিভাবে বাস্তবায়িত হবে? দুই অধিবেশনে এসব প্রশ্নের জবাব দেয়া হবে।