বাংলা

এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের সমৃদ্ধি ও বিশ্বের উন্নয়ন এগিয়ে নেবে চীনের আধুনিকায়ন

CMGPublished: 2023-11-14 16:55:28
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

নভেম্বর ১৪: এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের জনসংখ্যা বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশ, অর্থনীতি বিশ্বের প্রায় ছয় ভাগের এক ভাগ, বাণিজ্যের পরিমাণ বিশ্বের প্রায় অর্ধেক। যা বিশ্ব অর্থনীতির প্রাণশক্তি হিসেবে কাজ করছে।

এ বছর হচ্ছে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা বা এপেকের ৩০তম বার্ষিকী। এ সময়টি চীনের সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের ৪৫তম বার্ষিকী।

২০১৩ সাল থেকে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এপেকের শীর্ষসম্মেলনে উপস্থিত হয়েছেন বা সভাপতিত্ব করেছেন। তিনি এতে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণও দিয়েছেন। ‘এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরের অভিন্ন কল্যাণের সমাজ’,‘এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরের স্বপ্ন’, ‘এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরের অংশীদারি সম্পর্ক ’সহ একাধিক চীনা ধারণা ও পদ্ধতি এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধিতে অব্যাহত অবদান রাখছে।

এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগর চীনের উন্নয়নে ইতিবাচক কাজ করেছে। সেই সঙ্গে এতদাঞ্চলের জনকল্যাণ বৃদ্ধির জন্য চীনও ভূমিকা রাখছে। নতুন যুগে, চীনের আধুনিকায়ন এগিয়ে যাচ্ছে। যা বিশ্বকে আরও বেশি সুযোগ করে দিচ্ছে, আন্তর্জাতিক সহযোগিতায় আরো শক্তিশালী প্রাণশক্তি যোগাচ্ছে এবং মানবজাতির আধুনিকায়ন বাস্তবায়নে মেধাশক্তি দিয়ে অবদান রাখছে।

বিগত কয়েক যুগে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের অর্থনৈতিক সহযোগিতার অনেক উন্নতি হয়েছে। যাতে অসাধারণ ‘এশিয়া-প্রশান্ত অঞ্চলের অলৌকিক’ ঘটনা সৃষ্টি হয়েছে। প্রেসিডেন্ট চি সিন পিং বলেছিলেন, সবাই যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে ‘এশিয়া-প্রশান্ত অঞ্চলের অলৌকিক’ ঘটনা সৃষ্টি করেছে।

তাহলে কিভাবে আরও ‘এশিয়া-প্রশান্ত অলৌকিক’ নতুন অধ্যায় রচনা করা যায়? বিশ্ববাসী চীনের পদ্ধতি ও ধারণা প্রত্যাশা করছে।

লিখিত বক্তব্যে, প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগর সহযোগিতামূলক মৌলিক চেতনায় অবিচল থাকার আহ্বান জানান। এ ছাড়া তিনি ‘শান্তিপূর্ণ উন্নয়নের ভিত্তি মজবুত করা’, ‘জনগণকে কেন্দ্র করে উন্নয়নের ধারণায় অবিচল থাকা’সহ মোট ছয়টি প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন।

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn