‘ইন্টেলিজেন্ট মেড ইন চায়না’ ও ব্রাজিলের ‘অ্যারোট্রোপলিস’-এর সবুজ রূপান্তর
ভালদির নামের একজন যাত্রী ‘সবুজ লাইন’ বাসের একজন অনুরাগী। তিনি আবেগের সঙ্গে সাংবাদিকদের বলেন,
‘খুবই চমত্কার। যারা সাধারণ বাস ও বৈদ্যুতিক বাসে চড়েছেন, তারা সবাই বুঝতে পারেন; এ এক ভিন্ন অনুভূতি।’
সংশ্লিষ্ট তথ্য অনুযায়ী, সাধারণ বাসের তুলনায় একটি ‘গ্রীন লাইন’ বৈদ্যুতিক বাস পরিচালনা করলে প্রতিবছর কমপক্ষে ১৮৪ টন কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমন কমানো সম্ভব, যা ১৩১১টি গাছ লাগানোর সমতুল্য। ব্রাজিলের অনেক লোক আশা করছেন যে, এই ধরনের সবুজ, সুবিধাজনক ও দ্রুতগতির ইলেকট্রিক বাস অন্যান্য শহরেও দেখা যাবে।
জানা গেছে, সাও পাওলোসহ ব্রাজিলের আরও অনেক শহরেও গ্রিন বাস চালুর কাজ শুরু হয়েছে। ‘ইন্টেলিজেন্ট মেড ইন চায়না’ বৈদ্যুতিক বাস ইতোমধ্যেই ব্রাজিলের ১০টিরও বেশি শহরে চলাচল করছে। অদূর ভবিষ্যতে, ‘এক অঞ্চল, এক পথ’ উদ্যোগের আওতায়, ব্রাজিলের রাস্তায় চীনের নতুন জ্বালানিচালিত যানবাহনের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।