বাংলা

বিশ্বের শান্তি ও স্থিতিশীলতার পক্ষের শক্তি চীনা গণমুক্তি ফৌজ

CMGPublished: 2023-08-02 22:40:52
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

আগস্ট ২: গত পয়লা আগস্ট ছিল চীনের সশস্ত্রবাহিনী দিবস। দিনটি ছিল চীনা গণমুক্তি ফৌজ তথা পিএলএ প্রতিষ্ঠার ৯৬তম বার্ষিকী। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, পিএলএ বড় দেশের সশস্ত্রবাহিনীর আন্তর্জাতিক দায়িত্ব পালন করে আসছে। পাশাপাশি, পিএলএ সার্বিকভাবে নতুন যুগের আন্তর্জাতিক সামরিক সহযোগিতা এগিয়ে নিয়ে আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষা মিশনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইতিবাচক অবদান রেখে আসছে। চীনা গণমুক্তি ফৌজ ইতোমধ্যেই বিশ্বের শান্তি ও স্থিতিশীলতার পক্ষের শক্তি হিসেবে সুনাম অর্জন করেছে।

স্থানীয় সময় ১৬ জুলাই সন্ধ্যায়, কিরিবাতির একটি বন্দরে, চীনা নৌবাহিনীর ‘পিস আর্ক’ নামক একটি ভাসমান হাসপাতালে চীনা চিকিত্সক ও নার্সদের সাহায্যে, স্থানীয় এক নারী একটি সুস্থ শিশুর জম্ম দেন। এ নারী বলেন,"পিস আর্কের প্রতি আমি অনেক কৃতজ্ঞ। এখানকার প্রত্যেক চিকিত্সক ও নার্স সবসময় আমার ও আমার বাচ্চার যত্ন নিয়েছে। আমি অনেক ভাগ্যবান।”

কিরিবাতির প্রেসিডেন্ট তানেতি মামাউ স্থানীয় সময় ১৮ জুলাই ‘পিস আর্ক’ পরিদর্শনের সময় এই শিশুর নাম দেন ‘আকেন্দ্রি’, স্থানীয় ভাষায় যার অর্থ হচ্ছে ‘পিস আর্ক’। ‘পিস আর্ক’ ভাসমান হাসপাতাল হচ্ছে চীনা সশস্ত্রবাহিনীর বিশ্বশান্তি রক্ষা ও মানবজাতির অভিন্ন কল্যাণের সমাজ গড়ে তোলার প্রচেষ্টার প্রতীক। ২০০৮ সাল থেকে পিস আর্ক অনেক বার বিভিন্ন দেশে গিয়ে মানবিক চিকিত্সা-সেবা দিয়েছে। মোট ৪৩টি দেশ ও অঞ্চলের আড়াই লক্ষাধিক মানুষ এই হাসপাতালে সেবা নিয়েছেন। এ পর্যন্ত হাসপাতালে দেড় হাজারেরও বেশি অপারেশান হয়েছে।

চীনা সশস্ত্রবাহিনী জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি। স্থানীয় সময় ২৫ জুলাই, কঙ্গো কিনশাসাতে পাঠানো চীনের ২৬তম শান্তিরক্ষা বাহিনীর সব কর্মকর্তা ও সেনাকে ‘মেডেল অব অনার ফর পিস’ দেওয়া হয়। এটি হচ্ছে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনকারীদেরের জন্য সর্বোচ্চ সম্মান।

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn