বাংলা

থাই মেয়ে আমুন্ডিলা কুছেং-এর প্রেমে পড়েছিল: কুছেং-এর দীর্ঘ ইতিহাসে চীনা প্রজ্ঞা ও আকর্ষণ অন্বেষণ

CMGPublished: 2024-01-02 14:58:24
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

সিরিয়া এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপের সংযোগস্থলে অবস্থিত। যেখানে বিভিন্ন সংস্কৃতি বিনিময় ও একীভূত হয়। এটি বিশ্বের প্রাচীনতম সভ্যতার জন্মস্থানের মধ্যে একটি। এই ড্রপ আকৃতির হাতের কুড়ালটি প্রায় পাঁচ লাখ বছরের পুরানো। হাতের কুড়ালের সামনে, পিছনে, বামে ও ডানদিকে সুস্পষ্ট একটি চিহ্ন রয়েছে। এতে বোঝা যায়, এটি কীভাবে তৈরি করা হয়েছিল। এতে আরও দেখা যায় যে, সেই সময়ে প্রাচীন মানুষ কারুকার্য-খচিত পাথর তৈরির দক্ষতা আয়ত্ত করেছিল।

এ ছাড়া, প্রদর্শনীতে মাটির ট্যাবলেট, চমত্কার গহনা, ভাস্কর্য ইত্যাদি বিভিন্ন সময়ের সাংস্কৃতিক নিদর্শনগুলির মাধ্যমে দর্শকরা শুধু দৃশ্যই উপভোগই করে না, বরং একটি ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতাও দেয়।

ইনছুয়ান নাগরিক সুই ইউয়ান বলেন যে, সিরিয়ার সেই সময়ের ইতিহাসে সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক নিদর্শন সম্পর্কে আমাদের আরও বিশদ ধারণা রয়েছে। আমাদের সম্পূর্ণ প্রদর্শনী আমাদের জাতীয় সংহতি এবং আধুনিক সময়ের জন্য শিক্ষাগত তাত্পর্য বহন করে।

প্রদর্শনী হলের শেষে কাচের ক্যাবিনেটে সামান্য রুক্ষ চকচকে মৃত্পাত্রের বাটিটি সিরিয়ায় পাওয়া গিয়েছিল। সিরিয়ানরা সেই সময় চীনের চীনামাটির বাসন তৈরির প্রযুক্তি রপ্ত করেছিল। যদিও প্রযুক্তিটি তখনও চীনামাটির বাসন তৈরির প্রযুক্তির মানদণ্ডে পৌঁছায়নি, তবে সে সময়ে ব্যাপকভাবে উত্পাদিত হয়েছিল।

নিংসিয়া মিউজিয়ামের একজন কর্মকর্তা লি সিউছিন বলেন, "এটি রঙ হোক বা ফুল, এটি একটি আলংকারিক থিম যা প্রায়শই কেন্দ্রীয় সমভূমিতে ব্যবহৃত হতো। সেই সময়ে, আমরা চীনে চীনামাটির বাসন ভালোমতো তৈরি করার প্রযুক্তি শিখেছিলাম। একটি ভিন্ন সংস্কৃতি ও প্রযুক্তির বিনিময় প্রতিটি দেশের সভ্যতার বিকাশকে উত্সাহিত করে।

এ ছাড়া একই সময় প্রদর্শন করা হয় মধ্য এশিয়া এবং পশ্চিম এশিয়া থেকে উত্তর-পশ্চিম চীনে পাওয়া মূল্যবান সাংস্কৃতিক নিদর্শন, যা সভ্যতাগত মিথস্ক্রিয়া, পারস্পরিক বাণিজ্যিক সম্পর্ক এবং সাংস্কৃতিক সংমিশ্রণের প্রাণবন্ত ইতিহাস নিশ্চিত করার জন্য ‘সাংস্কৃতিক অবশেষ সংলাপের’ ফর্ম ব্যবহার করে।

নিংসিয়া মিউজিয়ামের ডিরেক্টর ওয়াং সিয়াওচুন বলেন যে, আমরা এ সময় সিরিয়ার প্রাচীন সাংস্কৃতিক ধ্বংসাবশেষ প্রদর্শন করছি। আমরা আমাদের নিংসিয়া মিউজিয়াম এবং গুইউয়ান মিউজিয়ামের সংগৃহীত কিছু ধ্বংসাবশেষও প্রদর্শন করি যা সোনা, রূপা এবং কাচের পাত্র-সহ চীন-পশ্চিমা বিনিময় এবং চীন-পশ্চিমা সাংস্কৃতিক বিনিময়ের পরিস্থিতি প্রতিফলিত করে।

জানা গেছে, সূক্ষ্ম প্রাচীন সিরিয়ার সাংস্কৃতিক নিদর্শনের প্রদর্শনী ২০২৪ সালের ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত অর্থাত্ দুই মাস ধরে চলবে।

জিনিয়া/তৌহিদ

首页上一页...4567 7

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn