চীনের সবচেয়ে বড় তেল পেইন্টিং গ্রাম ড্যাফেন
সি’আন আর্ট পার্ফমিং গ্রুপের তরুণ বিভাগের উপ-পরিচালক জাং থাও বলেন,
“সাংস্কৃতিক ব্যবস্থা সংস্কারের প্রয়োজনে আমরা এই শিশুদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে গ্রহণ করেছি। আমরা তখন তাদের প্রতিভা বিকাশে প্রায় ৩ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করি। আমি আশা করি, আরও শিশু আমাদের এই জাতীয় সংস্কৃতি পুনরুজ্জীবন প্রকল্পে যোগ দিতে পারবে। আজ আমরা যে বীজগুলি রোপণ করছি তা আগামীকালের গাছ হবে।”
বছরের পর বছর প্রশিক্ষণের পর, এই শিশুরা বড় হয়েছে এবং তরুণ পাফর্মিং গ্রুপ গড়ে উঠেছে।
এই প্রতিভাবান শিল্পীরা ছিনছিয়াং অপেরা মাস্টারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন এবং ৫০টিরও বেশি গল্প তৈরিতে অবদান রেখেছেন। এই ধরণের প্রাচীন সাংস্কৃতিক ও শৈল্পিক পারফরম্যান্স সংরক্ষণের জন্য তারা অবদান রাখবে।
‘এক অঞ্চল, এক পথ’ মঙ্গোলিয়া ও চীনা মানুষদের হৃদয় সংযুক্ত করেছে: মঙ্গোলিয়ান ছাত্র বায়ার
বায়ার, মঙ্গোলিয়ার একজন যুবক যিনি সাবলীল চীনা ভাষায় কথা বলতে পারেন এবং ক্রস টক বোঝেন। তিনি বহু বছর ধরে চীনে পড়াশোনা করেছেন এবং বসবাস করেছেন। ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের একজন ছাত্র হিসেবে, তিনি ভবিষ্যতে মঙ্গোলিয়া-চীন সম্পর্কের জন্য আরও ভালো অবদান রাখার আশা করেন। আজ আমরা একসাথে বায়ারের কাছে যাবো এবং তার "চীনের সঙ্গে দেখা" হওয়ার গল্প শুনব।
“সাধারণ মানুষ বুঝতে পারবে না- যদি কথা না বলি আমি মঙ্গোলিয়া থেকে এসেছি। তারা জানে না যে আমি একজন বিদেশি।”
বায়ারের কথায় কিছুটা গর্ব প্রকাশ পায় এবং চীনের প্রতি তার ভালোবাসা ফুটে ওঠে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ার সময়, বায়ার চীনে আসেন এবং বেইজিং ফাংছাওডি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অধ্যয়ন করেন, যেখানে তিনি একজন আন্তর্জাতিক ছাত্র ছিলেন। প্রাথমিক বিদ্যালয় পাস করে তিনি কিছু সময়ের জন্য মঙ্গোলিয়ায় ফিরে যান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার জন্য বেইজিংয়ে ফিরে আসেন। বায়ার বলেন যে, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, চীনের ব্যাপক জাতীয় শক্তির উন্নতি এবং ‘এক অঞ্চল, এক পথ’-এর উচ্চ-মানের যৌথ নির্মাণকাজে ক্রমাগত গভীরতার সঙ্গে সঙ্গে মঙ্গোলিয়ায় চীনা সংস্কৃতি আরও বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং চীনা ভাষা শেখাকেও উত্তম বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। তিনি বলেন,