বাংলা

“ছিংদাও অবৈষয়িক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যবাহী পণ্য—পেপার কাটিং ইন জার্মানির রেগেনসবার্গে” অনুষ্ঠিত

CMGPublished: 2022-12-13 21:08:02
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

জার্মান সময় ২ ডিসেম্বর, "ছিংদাও অবৈষয়িক সাংস্কৃতিক ঐতিহ‍্য দ্রব‍্য-- পেপার কাটিং ইন জার্মানির রেগেনসবার্গে” অনুষ্ঠিত হয়েছে। জার্মানির রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক মহল, সাংস্কৃতিক ও পর্যটন খাতের অনেক প্রতিনিধি এবং প্রবাসী চীনারা এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিলেন।

ছিংদাও মিউনিসিপ্যাল পার্টি কমিটির প্রচার বিভাগের উপ-পরিচালক এবং পৌর তথ্য অফিসের পরিচালক সু শুচেং এদিন ভিডিও ভাষণ দেন। তিনি উল্লেখ করেন যে, এই বছর চীন ও জার্মানির মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী এবং ছিংদাও ও রেগেনসবার্গের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহযোগী সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ১৩তম বার্ষিকী। এই বছরের শুরু থেকে, দুই শহরের মধ্যে বিনিময় আরো ঘনিষ্ট হয়ে উঠেছে। ছিংদাও সিটি প্রতি মাসে "রেগেনসবার্গ ডেইলি"-তে ছিংদাও-এর সর্বশেষ শহরের খবর প্রকাশ করেছে, বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ছিংদাও-এর গল্পগুলিকে উপস্থাপন করেছে। এইবার, "ছিংদাও অবৈষয়িক সাংস্কৃতিক ঐতিহ‍্য দ্রব‍্য—পেপার কাটিং ইন জার্মানির রেগেনসবার্গে" ইভেন্টের আয়োজন করা হয়েছে। যা দুই শহরের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় আরও গভীর করা এবং দুই শহরের মানুষের মধ্যে বন্ধুত্ব বৃদ্ধি করেছে।

মিউনিখে চীনা কনস্যুলেট জেনারেলের কনস্যুলার বিভাগের পরিচালক ওয়ান ছিউশান বিশ্বাস করেন যে, ছিংদাও ও রেগেনসবার্গের মধ্যে ‘সিস্টার সিটি’ সম্পর্ক আজ চীন ও জার্মানির মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক এবং সফল সহযোগিতার একটি মডেল।

২০০৯ সাল থেকে, দুটি শহর অর্থনীতি, সংস্কৃতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, খেলাধুলা, যুব বিনিময় এবং পুরানো শহর সুরক্ষার মতো অনেক ক্ষেত্রে ফলপ্রসূ এবং উল্লেখযোগ্য ফলাফল অর্জন করেছে। তিনি আশা করেন যে- দুই শহর ‘বন্ধুত্ব, পারস্পরিক সুবিধা এবং ব্যবহারিক ফলাফল’ নীতির ভিত্তিতে একে অপরকে সম্মান এবং আন্তরিক বিনিময় করতে পারে, একে অপরকে সম্মান করতে পারে, একে অপরকে বিশ্বাস করতে পারে, একে অপরকে বুঝতে পারে। একে অপরের কাছ থেকে শিখতে পারে, একে অপরের অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করতে পারে এবং পারস্পরিক কল্যাণকর সহযোগিতার মাধ্যমে মানবজাতির অভিন্ন লক্ষ‍্যের কমিউনিটির ধারণার অনুশীলন করতে পারে। যাতে স্থানীয় জনগণের মঙ্গল করা যায় এবং সাধারণ উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব হয়। জার্মানির রেগেনসবার্গের ইকোনমিক প্রমোশন ব্যুরোর পরিচালক টনি লাউটেনশলেগারও দুই শহরের মধ্যে ‘সিস্টার সিটি’ সম্পর্কের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন এবং মেয়র ও নগর সরকারের পক্ষ থেকে কাগজ-কাটা শিল্প প্রদর্শনী আয়োজনকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন: "যে দেশটি প্রথম কাগজ আবিষ্কার করেছিল তার চেয়ে আর কে ভালো কাগজ কাটতে পারে? আমি খুব আনন্দিত যে ছিংদাও পেপার-কাটিং রেগেনসবার্গে এসেছে। একদিকে, সবাই ভিডিওর মাধ্যমে সম্পূর্ণ উৎপাদন প্রক্রিয়া দেখতে পারে এবং অন্যদিকে, তারা হাতে নিজেরাই এটি অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারে। যাতে চীনা সংস্কৃতি আরও ভালভাবে বোঝা যায়।"

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn