বাংলা

চীনের ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস্কেটবল দলের সাফল্য ও অন্যান্য প্রসঙ্গ

CMGPublished: 2022-08-29 17:34:42
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

বন্ধুরা, গত জুলাই মাসের শেষ দিকে চীনের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের বাস্কেটবল লীগ প্রতিযোগিতার ফাইনাল রাউন্ড শেষ হয়েছে। চীনের পুরুষদের ‘বাস্কেটবল পেশাদার লীগ (সিবিএ), ২০২২’-এর শীর্ষ নতুন খেলোয়াড় ওয়াং লান ছিনের নেতৃত্বে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস্কেটবল দল টানা তৃতীয় বারের মতো প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। আজকের আসরে আমরা চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস্কেটবল খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ সম্পর্কে মূলত কিছু তথ্য তুলে ধরব।

২০২২ সালে সিবিএ যেই ২০ জন নতুন খেলোয়াড় নির্বাচন করে তাদের মধ্যে ১২ জনই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস্কেটবল লীগ প্রতিযোগিতার খেলোয়াড়। তাতে বোঝা যায়, চীনের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের বাস্কেটবল খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ-কার্যক্রম বেশ সফল। বাস্কেটবল খেলা ও প্রশিক্ষণের গভীর সংমিশ্রণে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ক্রীড়া খাতেও তুমুল প্রতিযোগিতা অব্যাহত আছে। এখান থেকে ভালো খেলোয়াড় উঠে আসছে।

ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরুষ বাস্কেটবল দল তৃতীয় বারের মতো চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া বিভাগের পরিচালক লিউ পো কোচ ও খেলোয়াড়দের সাথে তা উদযাপন করেন।

গত ৩ বছরের মধ্যে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরুষ বাস্কেটবল দল টানা তিন বার এবং নারী বাস্কেটবল দল টানা দুই বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এটি চীনের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বাস্কেটবল লীগ প্রতিযোগিতার ইতিহাসে খুবই আকর্ষণীয় ব্যাপার। এ সম্পর্কে লিউ পো বলেন, “যদিও আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি, তবে এ সাফল্য অর্জন করতে আমাদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে। পুরুষদের বাস্কেটবল ফাইনাল ছিল অনেক উত্তেজনাময় ও চমত্কার। আসলে আমাদের পরাজয়ের আশঙ্কা ছিল কম। আর নারীদের বাস্কেটবল ফাইনাল প্রতিযোগিতায় টানা তিন বছর ধরে বেইজিং নোর্মল বিশ্ববিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন হয়ে আসছে। এবার তাদের দলের প্রধান খেলোয়াড় আঘাতপ্রাপ্ত ছিলেন। ফলে, আমরা সৌভাগ্যক্রমে চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। তাই বলা যায়, পুরুষ বা নারীদের ফাইনালে আমাদের চ্যাম্পিয়নশীপ কোনো নিশ্চিত বিষয় নয়। ভবিষ্যতে আমাদের দক্ষতা বাড়াতে আরও প্রচেষ্টা চালাতে হবে।”

শিক্ষক লিউ মনে করেন, চীনের বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস্কেটবল খেলার পরিবেশ ভালো। খেলার আকর্ষণ বেড়েছে। তাই পেশাদার বাস্কেটবল লীগ প্রতিযোগিতাও সুষ্ঠুভাবে চলছে ও খেলার মানও উন্নত হচ্ছে। ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী ও পুরুষ বাস্কেটবল দলের নতুন প্রশিক্ষক আসার পর প্রতিযোগিতার মানও ব্যাপকভাবে উন্নত হয়েছে। বাস্কেটবল দলের কোচ বেশ দক্ষ ব্যক্তি। ২০১৬ সালে কোচ ওয়াং ত্য লি’র সাহায্যে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরুষ বাস্কেটবল দল চ্যাম্পিয়ন হয়। তবে কোচ ওয়াংয়ের বয়স হওয়ায় তিনি অবসর নেন ও পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বাস্কেটবল দলের নতুন যুব কোচ হন ছেন লেই ওয়াং। কোচ ছেন বেইজিং পেশাদার বাস্কেটবল দলের খেলোয়াড় ছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে আরও দু’বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ছিংহুয়া’র ছেলেরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতাদের সমর্থনও সবসময় ছিল। নারী ও পুরুষ বাস্কেটবল দলের কোচের সংখ্যা ৫ জনে দাঁড়িয়েছে। কোচ, সহকারী কোচ, আর চিকিত্সকরা নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।

এ পর্যায়ের বাস্কেটবল লীগে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরুষ খেলোয়াড়দের পারফরমেন্স অন্যদের জন্য অনুপ্রেরণার বিষয়। কুয়াংতুং শিল্প বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে ফাইনালে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাফল্যের পেছনে মূলত কাক করেছে খেলোয়াড়রা উচ্চতা ও বিকল্প খেলোয়াড়ের পর্যাপ্ততা। একজন সিনিয়র কোচ বলেন, টানা ৭ বছর ধরে বাস্কটেবল লীগের ফাইনালে উঠছে ও চ্যাম্পিয়ন হচ্ছে ছিংহুয়া বা পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়। এ থেকে বোঝা যায়, এ প্রতিষ্ঠানগুলো খেলোয়াড়-শিক্ষার্থী ভর্তির সময় উপযোগী ও শ্রেষ্ঠ খেলোয়াড়দেরই বেছে নেয়। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়াদলে বিকল্প খেলোয়াড়দের সংখ্যা ৭ থেকে ৮ জন। অথচ ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ জন প্রধান খেলোয়াড় ছাড়াও আরও অনেক বিকল্প খেলোয়াড় রয়েছে। আগামী কয়েক বছরও ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন হবে—এমন আশা করা যায়।

চীনের চিয়াংসু প্রদেশের একটি পেশাদার বাস্কেটবল ক্লাবের ব্যবস্থাপনা-পরিচালক শি লিন চিয়ে বলেন, গত কয়েক বছরে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বাস্কেটবল দল তাদের ক্লাসের পেশাদার বাস্কেটবল খেলোয়াড়দের সাথে কয়েক দফা প্রতিযোগিতা করেছে। তখন ক্লাবের খেলোয়াড়রা প্রধানত যুব খেলোয়াড়। কিন্তু এ অবস্থায়ও দু’পক্ষের সামর্থ্য প্রায় সমান বলা যায়।

এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস্কেটবল লীগের প্রতিযোগিতায় কুয়াংচৌ শিল্প বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র দলও ব্যাপক দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পেরেছে। কারণ, ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে ফাইনাল প্রতিযোগিতায় তাদের খেলোয়াড়রাও চমত্কার দক্ষতা দেখিয়েছে। যদিও শেষ দিকে মাত্র ৩ পয়েন্টের ব্যবধানে দলটি দ্বিতীয় হয়েছে, তবে তাদের চমত্কার পারফরমেন্স ছিল দেখার মতো।

তা ছাড়া, কুয়াংতুং শিল্প বিশ্ববিদ্যালয়ের কোচদের অনেকে অভিজ্ঞ। কুয়াংতুং প্রদেশের বাস্কেটবল খেলার পরিবেশ বেশ ভালো। এখানে প্রদেশ পর্যায় থেকে শহর পর্যায় পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। ফলে, কুয়াংতুং শিল্প বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-খেলোয়াড়রা বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারে। এতে তাদের অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ হয়।

আসলে খেলোয়াড়দের মানসিক অবস্থার সাথে তাদের প্রতিযোগিতার অভিজ্ঞতার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। নিয়মিত প্রতিযোগিতায় অংশ নিলে অবশ্যই দক্ষতা বাড়ে এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার ক্ষমতা বাড়ে। শুধু কোচের অধীনে মাঠে প্রশিক্ষণ নিলেই হবে না।

ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলোয়াড়রা চীনের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে এসেছে। তবে, কুয়াংতুং শিল্প বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-খেলোয়াড়দের অধিকাংশই কুয়াংতুংবাসী। এর মধ্যে তুংকুয়ান শহরের ছাত্র আবার সবচেয়ে বেশি।

এ সম্পর্কে শেনচেন বাস্কেটবল ক্লাসের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক লু জুন বলেন, কুয়াংতুং প্রদেশের বাস্কেটবল খেলার পরিবেশ ভালো, প্রতিযোগিতার সংখ্যা বেশি। তাই কুয়াংতুং শিল্প বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতার অভিজ্ঞতাও সমৃদ্ধ। এখানে মাধ্যমিক স্কুল থেকে পেশাদার বাস্কেটবল খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ ও বাছাইয়ের কাজ শুরু হয়। তাই বলা যায়, তুংকুয়ান শহরের অনেক মাধ্যমিক স্কুল বাস্কেটবলে ভালো। তা ছাড়া, বিভিন্ন স্কুল কুয়াংতুং প্রদেশের সিবিএ ক্লাসের সাথে সহযোগিতা করে থাকে। তাই যারা ক্যাম্পাসে ভালো বাস্কেটবল খেলে, তারা ক্লাবে প্রশিক্ষণ নিতে পারে। মোদ্দাকথা, কুয়াংতুং শিল্প বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস্কেটবল দলের দক্ষতার সাথে প্রশিক্ষণের সমৃদ্ধ পরিবেশের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।

কুয়াংতুং প্রদেশের বিভিন্ন পর্যায় ও সামাজিক সংস্থার সাথে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার চক্র গড়ে উঠেছে। ছোটবেলা থেকে বাচ্চারা বাস্কেটবল খেলতে শুরু করে। বড় হওয়ার পর বাস্কেটবল চর্চা ও প্রশিক্ষণেও তারা সহজে অংশগ্রহণ করতে পারে। বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান বা সরকারি অফিসও নিয়মিত বাস্কেটবল খেলার আয়োজন করে থাকে। তাই, ভালো বাস্কেটবল খেলতে পারলে এখানে সহজে ভালো চাকরি পাওয়া যায়। কুয়াংতুং প্রদেশের অর্থনীতিও সমৃদ্ধ। তিনটি পেশাদার বাস্কেটবল ক্লাব রয়েছে এখানে। বাস্কেটবল খেলার সুষ্ঠু পরিবেশ আছে এখানে। এক্ষেত্রে চীনের অনেক প্রদেশ ও শহর থেকে এগিয়ে আছে অঞ্চলটি।

কুয়াংতুং শিল্প বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া বিভাগের পরিচালক কুং চিয়ান লিন বলেন, “আমাদের বাস্কেটবল খেলার পরিবেশ চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সবচেয়ে ভালো। আমাদের বিভাগে বাস্কেটবল লীগ প্রতিযোগিতাও আছে। প্রতিবছরের অক্টোবর মাস থেকে নতুন বছরের এপ্রিল মাস পর্যন্ত এসব প্রতিযোগিতা চলে। তা ছাড়া, তিন জনের বাস্কেটবল খেলাসহ বিভিন্ন টাইপের খেলার প্রতিযোগিতাও আয়োজন করা হয়। সাধারণত একজন নতুন শিক্ষার্থী প্রথম সেমিস্টারে বিভিন্ন ধরনের বাস্কেটবল খেলার ক্লাসে অংশ নিতে পারে। সেটিও আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈশিষ্ট্য। যখন সবাই বাস্কেটবল খেলতে থাকে, তখন স্কুলের ৮০টিরও বেশি খেলার মাঠে সবাই ব্যস্ত। যদিও পেশাদার খেলোয়াড়দের সংখ্যা খুবই কম, তবে সবার খেলাধুলা ও বাস্কেটবলের প্রতি আগ্রহের কমতি নেই।”

২০২২ সালের সিবিএ নতুন খেলোয়াড়দের নির্বাচন সম্মেলনে ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ জন খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন। গত কয়েক বছর ধরে সিবিএ প্রতিযোগিতায় ওয়াং শাও চিয়েসহ ৬ থেকে ৭ জন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর উপস্থিতি মোটামুটি সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে।

সিবিএ নতুন খেলোয়াড় নির্বাচন সম্মেলনের মাধ্যমে আরো বেশি ক্রীড়াবিদের বাস্কেটবলের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। যারা বাস্কেটবল খেলতে পছন্দ করেন, তারা সবাই সমান সুযোগ পান। সাধারণত চমত্কার খেলোয়াড়রা মাধ্যমিক স্কুলের সময় বিভিন্ন বাস্কেটবল ক্লাবে ভর্তি হয়ে যান। তবে অনেক খেলোয়াড় কেবল সিবিএ-তে প্রবেশ করার পর নিজেদের দুর্বলতা দেখতে পান। যেমন, খেলোয়াড় ওয়াং শাও চিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস্কেটবল লীগ প্রতিযোগিতায় বারবার সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন। তবে সিবিএ-তে যোগ দেওয়ার পর তার দক্ষতায় কিছু দুর্বলতা প্রতিফলিত হয়। তাই বলা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা বাস্কেটবল খেলার মাধ্যমে সিবিএ-র জন্য নির্বাচিত হতে পারে, তবে তারা সিবিএ-তে যাওয়ার পর প্রকৃত পেশাদার খেলোয়াড় হতে তাদের আরও বেশি প্রচেষ্টা চালাতে হয়। কেউ কেউ সিবিএ-তে ঢোকার পর নিজেদের খেলার মান উন্নত করতে গিয়ে নানান সমস্যার সম্মুখীন হন। তাদেরকে সেসব সমস্যার সমাধান করতে হয়।

২০২১ সালে চীন সরকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে গুণগত মানসম্পন্ন খেলোয়াড় ভর্তির বিষয়ে নির্দেশনা প্রকাশ করে। ২০২৪ সালের পর গুণগত মানসম্পন্ন খেলোয়াড়দের লিখিত পরীক্ষার মানও উন্নত হবে। এর মানে কেবল খেলাধুলায় ভালো করলেই চলবে না, তাদেরকে লেখাপড়ার ওপরও গুরুত্ব দিতে হবে।

নতুন নীতিমালার সমন্বয় বাস্কটেবল খেলোয়াড়দের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ বলা যায়। অনেকে মনে করেন, ভালোভাবে বাস্কেটবল খেলা এবং পড়াশোনা করা খুবই কঠিন ব্যাপার। এ সম্পর্কে সিবিএ’র চেচিয়াং ছৌচো ব্যাংক ক্লাবের প্রধান ফাং জুন মনে করেন, বাস্কেটবল খেলা ও প্রশিক্ষণে সমন্বয় করার সুযোগ আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলোয়াড়দের মধ্যে সিবিএ’র জন্য পেশাদার খেলোয়াড় বেছে নেওয়া খুবই কঠিন। কারণ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সময় খেলোয়াড়দের বয়স ২৩ বছর বা তারচেয়ে বেশি থাকে। তাই সিবিএ-তে প্রবেশের ক্ষেত্রে তাদের শারীরিক অবস্থার ক্ষেত্রে নতুন করে অগ্রগতি অর্জন খুবই মুশকিল। যদি আরো আগে থেকে সিবিএ-তে আসার সুযোগ সৃষ্টি করা যায়, তাহলে পেশাদার সেরা খেলোয়াড় সৃষ্টিতে তা সহায়ক হবে।

তা ছাড়া, প্রশিক্ষণের মানের কথা বিবেচনা করলে, বিশ্ববিদ্যালয় ও পেশাদার ক্লাবের মধ্যে ব্যবধান বিস্তর। তাই যত আগে পেশাদার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা যাবে, খেলোয়াড়দের জন্য তত ভালো।

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn