ক্যামেরুনের জনগণের জীবন সমৃদ্ধ করছে চীনের সাহায্যে নির্মিত প্রকল্প
রাত পড়ছে, সন্ধ্যার সংগীতানুষ্ঠান অবিলম্বে শুরু হবে। দর্শকরা ধীরে ধীরে জিমনেসিয়ামে প্রবেশ করছেন। তিন ঘন্টা পর, দর্শকরা চলে গেছে। চীনা প্রযুক্তি গ্রুপ স্থানীয় কর্মীদের নিয়ে সর্বশেষ টহল পরিদর্শন করেন। আলো ও সরঞ্জাম ইত্যাদি সবই স্বাভাবিকভাবে বন্ধ নিশ্চিত করার পর তারা জিমনেসিয়াম ত্যাগ করেন।
বহুমুখী জিমনেসিয়াম ছাড়া ইয়াউন্ডে আরো বেশ কয়েকটি চীনা সাহায্যে ল্যান্ডমার্ক স্থাপত্য আছে। নকুনকানা পাহাড়ের শীর্ষে চীনের সাহায্যে নির্মিত ইয়াউন্ডে কনফারেন্স বিল্ডিং দাঁড়িয়ে আছে। এ পর্যন্ত বিল্ডিংটি দেশটির বহু ইনডোর প্রদর্শনীর প্রথম বাছাই। পৌরসভা লেকসাইডে চীনা প্রতিষ্ঠানের নির্মাণ দল ক্যামেরুন জাতীয় পরিষদ ভবনে শেষ মুহূর্তের সাজসজ্জা করছেন। ১৪ তলা ভবনটি শহরের নতুন ল্যাণ্ডমার্কে পরিণত হবে।
ক্যামেরুনের জাতীয় পরিষদের ডেপুটি-স্পিকার থিওডর দাতুও জানান, চীন ক্যামেরুনের “আন্তরিক ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতামূলক অংশীদার।”
ক্যামেরুন-চীন সহযোগিতার কারণে রাজধানী সত্যিকার অর্থে পরিবর্তিত হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো চীনের কার্যকর জলবিদ্যুৎ স্টেশন, হাসপাতাল, পথ ও জিমনেসিয়ামসহ বিভিন্ন প্রকল্প ক্যামেরুনের জাতীয় চাহিদা মেটায়। এ জন্য চীনা অংশীদারকে ধন্যবাদ জানান তিনি।