বিজ্ঞান-প্রযুক্তি উঠান কিভাবে আফ্রিকানদের সাহায্য করে
বন্ধুরা, গত বছরের যুব দিবসের সময় চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বিশেষ করে চীনের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান-প্রযুক্তি উঠান নামক প্রকল্পের জন্য অংশগ্রহণকারী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের চিঠি লিখে তাঁদের উত্সাহ দেন। এই বিজ্ঞান-প্রযুক্তি উঠান কেমন প্রকল্প, যা নিয়ে দেশের শীর্ষনেতাও চিন্তাভাবনা করেন? চীন ছাড়া এই প্রকল্প বিদেশের জন্য কিভাবে উপকারী? আজকে এ বিষয়ে কথা বলবো।
বেইজিংয়ে অগাস্ট মাসে মধ্যাহ্নের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি ছিল, মালাউইয়ান ছাত্র ফিরি এবং তার সহপাঠীরা চীনের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষামূলক ক্ষেত্রে সয়াবিনের বৃদ্ধি পরিদর্শন করছিলেন।
বেশ কিছু দিন আগে, তিনি তার নিজ শহর থেকে চীনে ফিরে আসেন এবং সয়াবিনের বৃদ্ধিতে উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাবের তথ্য সংগ্রহ করতে মাঠে ছুটে যান। তিনি বলেছিলেন, এটা তার পড়াশোনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
ফিরি বলেন, "এই সব জিনিস যা আমরা দেখি, আমরা পরীক্ষা করি যে, চিকিত্সাগুলো কাজ করছে কিনা এবং তারপরে আমরা দেখবো পরের বার এটি এড়াতে আমাদের কী করা উচিত। আমাদের এটি কী রোগ তা পরীক্ষা করতে হবে এবং আমরা এটি রেকর্ড করবো।”