বিশ্ব-কৃষির টেকসই উন্নয়ন ঘটাবে ‘চীনা ঘাস’
লিন জানশি বলেন, চুনছাও প্রযুক্তিতে ‘ঘাস থেকে খাবার’ বলতে বোঝায় ভোজ্য মাশরুম, ‘ঘাস থেকে শস্য’ হলো পশুসম্পদ ও পোল্ট্রি শিল্পের উপাদান এবং ‘ঘাস থেকে কাঠ’ বলতে বোঝায় ফাইবার, ফাইবারবোর্ড ও কাগজের মণ্ড। আবার ‘ঘাস থেকে কয়লা’ মানে হলো বিদ্যুৎ উৎপাদন। এ ধরনের পরিবেশগত ছয়টি ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় জৈব সার। যা উন্নয়নশীল দেশগুলোর দারিদ্র্য বিমোচন ও কৃষির টেকসই উন্নয়নের নতুন পথ খুলবে।
চীন-প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ দেশের চুনছাও কেন্দ্র সরেজমিন পর্যবেক্ষণ করেছেন সেমিনারে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিরা। সেখানে তারা চুনছাও পানি ও মাটির ক্ষয় ব্যবস্থাপনা খামার, ভোটুয়ালেভু কলেজের চুনছাও মাশরুম উৎপাদন প্রদর্শনী বেজ ইত্যাদি পরিদর্শন করেছেন। ফিজির বিভিন্ন মহলে ইতোমধ্যে চুনছাও প্রযুক্তির ব্যবহারিক সাফল্য বেশ প্রশংসা পেয়েছে। সবাই মনে করছেন,আরও অনেক দেশে চুনছাও প্রযুক্তির একটি বড় ব্যবহারিক ক্ষেত্র তৈরি হবে। সেই সঙ্গে চুনছাও গবেষণা, শিক্ষা, প্রযুক্তি এবং এ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সহযোগিতাসহ বিভিন্ন আলোচ্যবিষয় নিয়ে গভীরভাবে আলোচনা করেছেন।
প্রেমা/ফয়সল