মাটির ভাস্কর্য প্রভু খরগোশে বেইজিংয়ের সংস্কৃতি তুলে ধরে উত্তরাধিকারী চাং চুং ছিয়াং
ঐতিহ্যবাহী কৌশলে একটি প্রভু খরগোশ তৈরি করতে লাগে কাদামাটি, ট্রিমিং, পলিশিং, পেইন্টিংসহ বেশ কয়েকটি প্রক্রিয়া। প্রভু খরগোশ দেখতে সুন্দর ও চকচকে না হলে সেগুলো নষ্ট করে আবার মাটি মাখা হয়। এমন কি মাটি তৈরির সময় মাত্রিকভাবে তুলাও মিশানো হয়।
ঐতিহ্যবাহী প্রভু খরগোশ তৈরিতে রঙিন আঁকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। উপর থেকে নিচে এবং বাইরে থেকে গভীরে; সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো চেহারা আঁকা।
চাং চুং ছিয়াং বলেন, ‘প্রভু খরগোশ দেখতে প্রাণবন্ত কি না, তা নির্ভর করে ভ্রু ও চোখ আঁকার কৌশলের ওপর। মনোযোগ দিয়ে আঁকা খরগোশে থাকে প্রাণশক্তি, যা দেখলে মনে হয় যেন সেটা আপনার সাথে কথা বলছে। এতে আপনি উষ্ণতা অনুভব করতে পারেন এবং মনোমুগ্ধকর হয়।
প্রভু খরগোশের প্রাণশক্তি চাঙ্গা করতে উত্তরাধিকারী হিসেবে ক্যাম্পাস ও কমিউনিটিতে গিয়ে প্রভু খরগোশ তৈরি শিখাতে চান চাং চুং ছিয়াং। পাশাপাশি তিনি অনলাইনে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে প্রভু খরগোশের সংস্কৃতি তুলে ধরেন।
চাং চুং ছিয়াং রাশিয়া, ইতালি, ফ্রান্স, কিরগিজস্তানসহ নানা দেশে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেন। অনেক বিদেশি বন্ধু তার কারণে প্রভু খরগোশ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং বেইজিং, এমন কি চীনকে ভালোবাসতে শুরু করেছেন।