বাংলা

চীনের উন্নয়নের চাবিকাঠি: সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ থেকে সার্বিকভাবে সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ

CMGPublished: 2023-12-19 22:14:20
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

২০ শতাব্দির ৮০ দশকে রাস্তায় সাকেল করে যাতায়াত করেন চীনারা

৪৫ বছর আগে, চীনের তত্কালীন শীর্ষনেতা তেং সিয়াও পিং সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এ সিদ্ধান্তকে সমসাময়িক চীনের ভাগ্য নির্ণায়ক পদক্ষেপ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। আর দশ বছর আগে চীনের বর্তমান শীর্ষনেতা সি চিন পিং সার্বিকভাবে সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ বেগবানে ধারাবাহিক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন, যা চীনা জাতির মহান পুনরুত্থানের নির্ণায়ক পদক্ষেপ হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ থেকে সার্বিকভাবে সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের নীতিতে উত্তরণ চীনা উন্নয়নের যেন চাবিকাঠি।

৪৫ বছর আগে চীনের মাথাপিছু আয় ছিল ১৯০ মার্কিন ডলার; আমদানি-রপ্তানির পরিমাণ ছিল মাত্র ২০০০ কোটি মার্কিন ডলার। তেমন এক প্রেক্ষাপটে তত্কালীন শীর্ষনেতা তেং সিয়াও পিং সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর উদ্যোগের কারণে, সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ একটি মূলনীতি হিসেবে চীনের সংবিধানে স্থান পায়। তাই সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ নীতিগতভাবে ক্ষমতাসীন পাটির একটি মহান জাগরণ এবং চীনা জাতির উন্নয়নের ইতিহাসে একটি মহা বিপ্লব হিসেবে চিহ্নিত হয়। এ ধারণা বাস্তবায়নের ফলে চীনা বৈশিষ্ট্যময় সমাজতান্ত্রিক কাজে লক্ষণীয় উন্নতি সাধিত হয় এবং সমসাময়িক চীনের ভাগ্য বদলে যায়।

২০২৩ সালের বসন্ত উত্সবের ছুটির জন্য গাড়ি করে ছুটছেন চীনারা

সমস্যার সমাধানে সংস্কারকাজ চালানো হয়, আবার সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়ায় সংস্কারকাজ গভীরতর করতে হয়। সংস্কার গভীরতর করার পথে যে সমস্যা ও দ্বন্দ্বের সম্মুখীন হতে হয়, তা খুব জটিল। চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং একসময় বলেছিলেন, ‘চীনের সংস্কার গভীর জলে প্রবেশ করেছে। ভালো খাবার সবই খাওয়া শেষ, পড়ে আছে কেবল শক্ত হাড়’। দশ বছর আগে বা ২০১৩ সালে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং সার্বিকভাবে সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ গভীরতর করার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি সিপিসি’র কেন্দ্রীয় কমিটির সার্বিকভাবে সংস্কার গভীরতরকরণ কমিশনের মহাপরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণ করে উচ্চ পর্যায়ে সংস্কারের পরিকল্পনা করেন এবং প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেন।

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn