বাংলা

রোববারের আলাপন-অলিম্পিক খেলোয়াড়দের গল্প

CMGPublished: 2022-09-25 06:36:36
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

আকাশ: সুপ্রিয় শ্রোতা, সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠানে। আপনাদের আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমাদের সাপ্তাহিক আয়োজন ‘রোববারের আলাপন’। আপনাদের সঙ্গে আছি আমি আকাশ এবং তৌহিদ।

আকাশ: তৌহিদ ভাই, আপনার চীনা ভাষা শেখার কী অবস্থা? আমি জানি আপনার চীনা ভাষা ইতোমধ্যে কিছুটা উন্নত হয়েছে।

আকাশ: ভাই, অনেকে ভাবছেন, চীনা ভাষা শেখা অত্যন্ত কঠিন কাজ। বিশেষ করে চীনা শব্দ উচ্চারণ ও লেখা। আপনি কি মনে করেন? চীনা ভাষা শিখার খাতে আপনার নিজের কিছু অভিজ্ঞতা, অনুভূতি বা কৌশল আমাদের শ্রোতাবন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারবেন?

সংগীত

আকাশ: বন্ধুরা, যদি আপনার জীবনযাত্রায় এগিয়ে যাওয়ার সময় স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা চালানোর সময়, অবশ্যই অনেক কষ্টকর সময় রয়েছে। অবশ্যই আপনার একা লাগত, দুর্বল লাগত। সমস্যা নাই, আমরা আছি এবং আমাদের অনুষ্ঠানের এসব খেলোয়াড়দের গল্প ও চেতনা আছে। আশা করি আমরা, এসব গল্প ও এসব মহান খেলোয়াড়দের চেতনা আপনাদেরকে সঙ্গ দিতে পারবে শক্তি যোগাতে পারবে। আপনি কি বলেন তৌহিদ ভাই?

তৌহিদ:..

আকাশ: তাহলে আজকে আমরা আগের মতই অলিম্পিক গেমসের খেলোয়াড়দের গল্প আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব।

বন্ধুরা, আমরা নারীদের ১০ মিটার ডাইভিং টাওয়ার ইভেন্টে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন চীনের বিখ্যাত নারী ছুয়ান হং ছানের গল্প আপনাদেরকে জানাবো।

ছুয়ান হং ছানের বয়স তখন ছিল মাত্র ১৪ বছর। এত ছোট বয়সে তিনি জীবনের অনেক কঠোর অভিজ্ঞতার মুখে পড়েন।

তাঁর জন্মস্থান মাই হ্য গ্রামে। গ্রামে ৩৮টি দরিদ্র পরিবার ছিল। এর মধ্যে তাঁর পরিবার একটি।

কয়েক বছর আগে, তাঁর মা একটি সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হন। কয়েকবার হাসপাতালে চিকিত্সা নেওয়া পরিবারের অর্থ সংকট দেখা দেয়।

১৪ বছর বয়সী ছুয়ান হং ছান অনেক স্বনির্ভর ও সাহসী। তিনি কাঁদতে কাঁদতে বলেন, “মা এখন অসুস্থ। আমি প্রতিযোগিতা জয় করতে চাই, যাতে অর্থ উপার্জন করতে পারি। এ টাকা দিয়ে মা’র চিকিত্সা করতে পারব।”

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn