আকাশ ছুঁতে চাই ৪৪-China Radio International
কী থাকছে এবারের পর্বে
গ্রামীণ নারীরা কেমন আছেন
১. চীনের গ্রামীণ নারীর সাফল্য
২. সাক্ষাৎকার: বাংলাদেশের গ্রামীণ নারীরা এগিয়ে যাচ্ছেন
৩. নারী শিক্ষায় সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান জানালেন ফং লিইউয়ান
৪. গান: শিল্পী ফং লি ইউয়ান
৫. চীনের মহাকাশ স্টেশনে প্রবেশকারী প্রথম নারী ওয়াং ইয়াফিং
৬. চীনা তরুণদের আইকন প্রকৌশলী নারী সুন ছুন
চীন আন্তর্জাতিক বেতারের ঢাকা স্টেশন থেকে প্রচারিত আকাশ ছুঁতে চাই অনুষ্ঠানে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি আমি শান্তা মারিয়া।
১৫ অক্টোবর ছিল বিশ্ব গ্রামীণ নারী দিবস। ১৯৯৫ সালে বেইজিংয়ে বিশ্ব নারী সম্মেলনের চতুর্থ আসরে নারীর মর্যাদা বৃদ্ধি ও ক্ষমতায়নে বিভিন্ন পরিকল্পনা ও দিক নির্দেশনা প্রণয়ন করা হয়। জাতিসংঘ ১৫ অক্টোবরকে বিশ্ব গ্রামীণ নারী দিবস ঘোষণা করে। এ বিষয়ে একটি বিশেষ প্রতিবেদন।
চীনের গ্রামীণ নারী
১৫ অক্টোবর বিশ্ব গ্রামীণ নারী দিবস বিভিন্ন দেশের মতো পালন করা হয়েছে চীনেও। চীনে গত এক দশকে গ্রামীণ নারীদের অনেক উন্নয়ন হয়েছে। অনেক গ্রাম থেকে পুরুষরা অভ্যন্তরীণ অভিবাসী শ্রমিক হিসেবে দেশটির নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েন। ফলে গ্রামের কৃষিকাজের অনেক দায়িত্ব এসে পড়ে নারীর উপর। বর্তমানে পরিবেশ বান্ধব ইকো ভিলেজের রূপকার অনেকটাই গ্রামীণ নারী। তারা কৃষিখামারগুলোতে অর্গানিক ফুড উৎপাদন করে পরিবেশ সুরক্ষায় যেমন কাজ করছেন তেমনি নিজেদের অর্থনৈতিক উন্নয়নও ঘটাচ্ছেন।
চীনে গ্রামীণ নারীর উন্নয়নে বেশ কিছু নীতি রয়েছে। এরমধ্যে আছে রুরাল কমিউনিটিতে নারীর অংশগ্রহণমূলক উন্নয়ন প্রকল্প, গ্রামীণ নারীদের বইয়ের দোকান ও শিক্ষা প্রকল্প গ্রামীণ নারীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা প্রকল্প ইত্যাদি। চীনের গ্রামীণ নারীরা নিজেদের ঐতিহ্যবাহী শিল্প সামগ্রী তৈরি এবং তা ই কমার্সের মাধ্যমে বাজারজাত করেও নিজেদের অবস্থার উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। চীনের সাম্প্রতিক গ্রামীণ পর্যটনের উন্নয়নে অন্যতম প্রধান ভূমিকা রাখছে গ্রামীণ নারীরা। চীনের ঐতিহাসিক দারিদ্র্য দূরীকরণের সাফল্যে গ্রামীণ নারীর রয়েছে বিপুল অবদান
বাংলাদেশের গ্রামীণ নারী
সাক্ষাৎকার:
বাংলাদেশে গ্রামীণ নারীরাও দেশের উন্নয়নে অবদান রাখছেন। বাংলাদেশের গ্রামীণ নারীদের সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে এখন আমরা কথা বলছি বেসরকারী সেবা সংগঠন পল্লীশ্রীর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শামীম আরা বেগমের সঙ্গে। তিনি দিনাজপুরে গ্রামীণ নারীর উন্নয়নে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে কাজ করছেন। দিনাজপুর থেকে ভার্চুয়ালি তিনি যোগ দিচ্ছেন আমাদের সঙ্গে।
আমাদের অনুষ্ঠানে আপনাকে স্বাগত জানাই।
শামীম আরা বেগম পল্লীশ্রীর কর্ণধার হিসেবে দিনাজপুরের নারী উন্নয়নের সার্বিক চিত্র তুলে ধরেন। তিনি গ্রামীণ নারীদের আয়মূলক প্রকল্পে সম্পৃক্তকরণের বিষয়গুলো তুলে ধরেন। তিনি মনে করেন বাংলাদেশের গ্রামীণ নারীদের অবস্থান আগের তুলনায় অনেক উন্নত হয়েছে। তিনি আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে গ্রামীণ নারীদের সম্পৃক্তকরণের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। তিনি বলেন পরীক্ষামূলক ভাবে একটি গ্রামের নারীদের হাতে স্মার্টফোন দেয়া হয়েছে। এই স্মার্টফোনের কয়েকটি অ্যাপের মাধ্যমে তারা অনেক সচেতন হয়েছেন। তারা তাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ করতে পারছেন সহজে। তারা সঠিক দামটি পাচ্ছেন।জরুরি প্রয়োজনে তারা সাহায্য পাচ্ছেন স্মার্টফোনের অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে। গ্রামীণ নারীদের উন্নয়নে প্রধান সমস্যা হলো নিরাপত্তাহীনতা। গ্রামীণ নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব না হরে তাদের টেকসই উন্নয়নও সম্ভব হবে না।
পল্লীশ্রী দিনাজপুরের বিভিন্ন গ্রামে নারীদের ক্লাব গঠন করেছে। নারীদের এই ক্লাব তাদের ঐক্যবদ্ধ করার জন্য কাজ করছে। এই ক্লাবে তারা নিজেদের সুখ-দুঃখের আলাপ করতে পারেন এবং পরষ্পরের কাছ থেকে সহযোগিতা লাভ করতে পারেন।
নারী শিক্ষায় সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান জানালেন ফং লিইউয়ান
মেয়েদের শিক্ষায় আরও সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের স্ত্রী এবং বিশিষ্ট সমাজকর্মী ও শিল্পী ফং লিইউয়ান। টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং ২০৩০ এজেন্ডা বাস্তবায়নে আরো সহায়তা প্রয়োজন বলেও জানান তিনি। বিস্তারিত রয়েছে প্রতিবেদনে
মেয়ে ও নারী শিক্ষার অগ্রগতিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরো মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের স্ত্রী ফং লিইউয়ান। শুক্রবার ইউনেস্কো আয়োজিত পুরস্কার বিতরণী এক অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থার বিশেষ দূত হিসেবে নিযুক্ত ফং ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগ দিয়ে মেয়ে শিশু ও নারী শিক্ষার উন্নয়নে এ কথা বলেন। এসময় তিনি বলেন, মহামারী কোভিড-১৯ এর সময়ে মেয়েদের উপর অনেক নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। তা কাটিয়ে উঠতে মানসম্মত শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্য অর্জনে আরো কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন। দারিদ্র্যপীড়িত এলাকায় এবং সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের মেয়েদের মানসম্মত অনলাইন শিক্ষার সংস্থান বাড়াতে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের পরামর্শ দেন ফং লিইউয়ান। নারীদের কর্মসংস্থান এবং উদ্যোক্তা বাড়াতে প্রযুক্তির সঠিক প্রয়োগ দরকার বলে মনে করেন তিনি। ব্রাজিল ও মোজাম্বিক থেকে পুরস্কারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, এই পুরস্কার নারীদের আরো বেশি অনুপ্রেরণা যোগাবে। ২০১৫ সালে চীন এবং ইউনেস্কো কর্তৃক এই পুরস্কার দেয়া কার্যক্রম চালু করা হয়। এর ফলে অসংখ্য নারী জ্ঞান এবং দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি তাদের ভাগ্য পরিবর্তন এবং স্বপ্ন পূরণ করতে পারছে। তারা আত্মবিশ্বাস অর্জন করেছে। ফং যোগ করেন, ক্রমবর্ধমান যত্ন এবং সহায়তা বিশ্বব্যাপী লিঙ্গ সমতার উন্নয়ন ঘটাতে পারে। চীন এবং ইউনেস্কোর মধ্যে সহযোগিতায় এই পুরস্কারের দ্বিতীয় মেয়াদ চলছে জানিয়ে ফং লিইউয়ান প্রত্যাশা করেন, নারীর অগ্রযাত্রায় এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ইউনেস্কোর এই পুরস্কার ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের অসামান্য এবং উদ্ভাবনী অবদানের জন্য দেয়া হয়।
এখন শুনবেন বিশিষ্ট শিল্পী ফং লিইউয়ানের কণ্ঠে একটি জনপ্রিয় গান।
ফং লিইউয়ানের গান
সুপ্রিয় শ্রোতা , আপনারা শুনছেন চীন আন্তর্জাতিক বেতার থেকে প্রচারিত অনুষ্ঠান আকাশ ছুঁতে চাই। চীনের মহাকাশ স্টেশনে নভোচারীদের মধ্যে প্রথম নারী থাইকোনট হলেন ওয়াং ইয়াফিং। তার এই আকাশ ছোঁয়া সাফল্য নিয়ে শুনুন একটি প্রতিবেদন
চীনের মহাকাশ স্টেশনে প্রবেশকারী প্রথম নারী ওয়াং ইয়াফিং
সম্প্রতি চীনের মহাকাশযান শেনচৌ ১৩ যে তিনজন নভোচারীকে বহন করে স্পেস স্টেশনে নিয়ে গেছে তার মধ্যে রয়েছেন নারী সদস্য ওয়াং ইয়াফিং। তিনি প্রথম চীনা নারী থাইকোনট যিনি মহাকাশ স্টেশনে প্রবেশ করলেন। ২০০৩ সালে প্রথমবারের মতো শেনচৌ ৫ স্পেসশিপ লঞ্চ করা হয়। ওয়াং তখন বিমানবাহিনীর একজন পাইলট ছিলেন। টিভিতে তিনি চীনা নভোচারীদের দেখে খুব অনুপ্রাণিত হন। তিনি বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়েছিল, চীনের পুরুষ নভোচারী আছে, কবে নারী নভোচারী হবে?’
২০০৯ সালে নারীদেরও মহাকাশ প্রোগ্রামে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। তিনি অ্যাপ্লাই করেন। কিন্তু তার পরিবারের পক্ষ থেকে বাধা আসে। তারা মনে করেন একজন নারীর জন্য এটা বিপদ জনক। ওয়াংয়ের বাবা তো বলেই বসেন, ‘পৃথিবীর আকাশে প্লেন চালানোই যথেষ্ট। মহাশূন্যে যাওয়াটা অনেক বিপদের হতে পারে।’ তবে পরে তারা রাজি হন। ২০১৩ সালে তিনি প্রথম শেনচৌ ১০ এর মহাকাশ অভিযানে অংশ নেন। তিনি বলেন,‘শেনচৌ ১৩ মিশন পুরোপুরি নতুন ধরনের কাজ। এখানে রয়েছে নতুন রকমের চ্যালেঞ্জ। এখানে ফ্লাইট টাইম অনেক বেশি। মহাকাশ স্টেশনের কাজগুলোও বেশ কঠিন ও জটিল।’
ওয়াংকে কঠোর প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছে। ২০১৩ সালে ওয়াংয়ের কোন সন্তান ছিল না। কিন্তু এখন তার পাঁচ বছরের একটি মেয়ে আছে। তার মেয়ে সবসময় মায়ের ছবি টিভিতে দেখলে বলে, ‘ঐ যে মা’। মেয়ের জন্য মহাকাশস্টেশন থেকে উপহার আনবেন তিনি। সেটি হবে তার ছবি ও কাজ যা হবে মেয়ের জন্যও গৌরবের।
চীনা তরুণদের আইকন প্রকৌশলী সুন ছুন
চীনের একটি তাকলাগানো প্রকল্প হলো কুইচোও প্রদেশের টেলিস্কোপ প্রকল্প।অন্যদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এই প্রকল্পে কাজ করছেন বেশ কয়েকজন নারী প্রকৌশলীও। এমনি একজন নারী প্রকৌশলী সুন ছুন। পাহাড়ের উপরে স্থাপন করা এই রেডিও টেলিস্কোপে উঠে আসে মহাকাশের গোপন রহস্য।
এখানেই করা হচ্ছে মানবজাতির উৎস অনুসন্ধানের দারুণ সব গবেষণা। পুরো বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেওয়া এই প্রকল্পের একজন কর্মকর্তা সুন ছুন। স্কুলের প্রযু্ক্তির ক্লাস কখনোই মিস করেননি সুন। সেই থেকে তার স্বপ্ন ছিলো মহাকাশ গবেষণা নিয়ে পড়াশোনা করার। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়ে সুযোগ পেয়ে যান রেডিও টেলিস্কোপ প্রকল্পে কাজ করার। তেত্রিশ বছর বয়সী এই তরুণী এখন একজন পুরোদস্তুর প্রকৌশলী।
৫০০ মিটার অ্যাপারচারসমৃদ্ধ গোলাকার রেডিও টেলিস্কোপের নাম দেয়া হয়েছে ‘ফাস্ট’। প্রায় ৩০টি ফুটবল মাঠের সমান আয়তনের এই টেলিস্কোপ নির্মাণ প্রকল্পটি ২০১২ সালে নেয়া চীনের অন্যতম বড় প্রকল্পগুলোর একটি। আর শুরু থেকেই ‘ফাস্ট’ র নির্মাণকাজ অংশ নেন সুন। তিনি জানান, গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ থেকে রেডিও সংকেত সংগ্রহ করা হয় ‘ফাস্ট’ হলো এর মাধ্যমে। এর মূল লক্ষ্যই মহাকাশের দূরবর্তী বস্তু থেকে তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা। দিনের শুরুতে প্রকল্প অফিসে উঠতে পার হতে হয় পাহাড়ি পথ। প্রকল্প কর্মকর্তারা প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার সিঁড়ি বেয়ে যোগদান করেন কর্মক্ষেত্রে। অফিস চলে সপ্তাহে ৭ দিনই। প্রযুক্তিবিদদের ২৪ ঘণ্টা কাজ করতে হয় পালাক্রমে। প্রতি শুক্রবার সুবিশাল অডিটরিয়ামে বসে প্রযুক্তিবিদদের সম্মেলন। নিজেদের নানা পরামর্শসহ এখানে তুলে ধরা হয় সব পদক্ষেপের চুলচেরা বিশ্লেষণ। বছরখানের আগে শুরু হওয়া এই প্রকল্প এরই মধ্যে আবিষ্কার করেছে ৩৭১টি মহাকাশীয় বস্তু। সনাক্ত করেছে নানা অচেনা তরঙ্গ। তবে এতো ব্যাপক কর্মযজ্ঞের মধ্যেও এই প্রকৌশলী সমান গুরুত্ব দেন পরিবারকে। কাজ শেষে বাসায় ফিরে সময় কাটান পরিবারের সঙ্গে। কখনো কখনো প্রকৃতির সৌন্দর্যে হারিয়ে যান এই প্রকৌশলী দম্পতি।
নিজেকে ফিট রাখতে ব্যাডমিন্টন, বাস্কেটবল, ভলিবলসহ নানা রকম স্পোর্টসে মেতে থাকেন তারা।
সাপ্তাহিক ছুটি কাটিয়ে সতেজ মনোবল নিয়ে আবারও কাজে যোগ দেন সুন। শুরু হয় দিনের কর্মব্যস্ততা। প্রকল্পের ছোট ছোট ব্যাপারও নজর এড়ায় না তার; গুরুত্ব দেন সহকর্মীদের পরামর্শ। কাজের ফাঁকেই প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে সেরে নেন দরকারি আলাপ।
বিশ্বের মহাকাশ গবেষণায় সাড়া ফেলে দেওয়া এই প্রকল্প ব্যাপক অবদান রেখেছে স্থানীয় পর্যটন শিল্পে। কিছু দিন আগেও দরিদ্র-তালিকায় থাকা ফিং থাং জেলার চেহারা আমূল বদলে গেছে চীনের এই প্রকল্পের কল্যাণে।বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা আড়াই লাখেরও বেশি পর্যটকের আনাগোনা হয় এখানে। ফলে জ্যোতির্বিদ্যা ও পর্যটন উন্নয়নের সঙ্গে আয় বেড়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।
সুনের নানা মাত্রিক কর্মচাঞ্চল্যের খ্যাতি এরই মধ্যে ছাড়িয়ে পড়েছে নানা দিকে। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া প্রযুক্তিমনা শিক্ষার্থীদের কাছে তুমুল জনপ্রিয় তিনি। ৩৩ বছর বয়সী এই তরুণ নারী প্রকৌশলী নতুনদের কাছে তাই এক প্রেরণার নাম।
প্রিয় শ্রোতা আকাশ ছুঁতে চাই অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে পৌছে গেছি আমরা। অনুষ্ঠানটি কেমন লাগলো তা জানাতে ভুলবেন না কিন্তু। আমাদের অনুষ্ঠান আপনারা সবসময় শুনতে পাবেন, ঢাকায় এফ এম ১০২ এবং চট্টগ্রামে এফ এম ৯০ মেগাহার্টজে এবং অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজে। জেনে নিন আমাদের ইমেইল অ্যাডরেস, cmg.bangla@gmail.com আমাদের ফেসবুক পেজ facebook.com/CRIbangla এবং facebook.com/CMGbangla এবংআমাদের সাক্ষাৎকারগুলো ইউটিউবে দেখতে পাবেন। youtube.com/CMGbangla.
আজ এ পর্যন্তই। সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন। আবার কথা হবে। চাই চিয়েন।
সার্বিক সম্পাদনা: ইয়ু কুয়াং ইউয়ে আনন্দী
লেখা, গ্রন্থনা ও উপস্থাপনা: শান্তা মারিয়া
চীনের গ্রামীণ নারীর সাফল্য ও চীনের মহাকাশ স্টেশনে প্রবেশকারী প্রথম নারী ওয়াং ইয়াফিং বিষয়ক প্রতিবেদন : শান্তা মারিয়া
নারী শিক্ষায় সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান জানালেন ফং লিইউয়ান, প্রতিবেদন: রওজায়ে জাবিদা ঐশী
চীনা তরুণদের আইকন প্রকৌশলী নারী সুন ছুন, প্রতিবেদন: হাবিবুর রহমান অভি
অডিও সম্পাদনা: রওজায়ে জাবিদা ঐশী